পাতা:জমীদার দর্পণ নাটক.pdf/৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

छ भौशां द्र नं★ग नाँफेयः । ২৩ বৈটকখানায় যেতে পার, তা হ’লে যত রাগ দেখছে। একেবারে জল হয়ে যাবে! তুমি উণ্টে আবার তার ডবল টাকা ঘরে অন্তে পা’ৰ্ব্বে । মুর । আমি বৈঠকখানায় যাব মাসি ? ( চক্ষে অঞ্চল দিয়া ) এত কাল পরে তুমি আমার এই কথা বল্লে ? তার কি এমন কৰ্ম্ম করা উচিত? অধীনে অগছি ব’লেই কি এমন অধৰ্ম্মের কাজ ক’ৰ্ব্বেন ? এই কি তার ধৰ্ম্ম ?—এ বড় দাৰুণ কথা, অামা হতে এমন কৰ্ম্ম হবেনা! তিনি ষা কৰুন, ভা কৰুন, প্রাণ থাকৃতে আমা হতে এমন কুকাজ হবে না—আমি বৈঠকখানায় কখন যেতে পা'ৰ্ব্বে না । যদি বড় পেড়াপীড়ি হয় তবে এই রাত্রেই গলায় দড়ি দিয়ে ম’ৰ্ব্বে ! কৃষ্ণ । (জিব কাটিয়া) সেওতে ভদ্র সন্তান, তায় অণবার জমীদার, একথা কে শুনবে ? কেউ জান্তে পা'ৰ্ব্বে না ! জগনৃলেও কার দুটো মাথা এ কথা মুখে আনে মা ! তুমি রাজার রাজ-রাণীর মত মুখে থাকবে দেখু জমীদার, সে কি না ক’র্তে পারে ? তোমায় ধ’রে নিয়ে যেতেও তো তার ক্ষ্যামত আছে! জবরাণ ক’ল্পেও তো ক’ত্তে পারে! সে যখন পণ ক’রেছে, তখন ছাড়বে না, কখনই তোমায় ছাড়বে না ! তবে কেন অপমানে কুল মজীবে ? মান থাকৃতে আগেই গিয়ে তার কাছে কাতর হয়ে পড়, আদর পাবে । তিনি ষা বলেন ভাইতে রাজি হওগে মা !