পাতা:জাগরণ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৩৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধনীর হাতের মধ্যে থাকে আলো, এমনিই সংসারের বিধান । আলেখ্য শান্ত হইতে পারিল না, কহিল-না। বাবা, এ বিধান যতই পােরানো, BDDBDB BDD tDtDBDBB DDBDSDBBDB DD D SYBB BBt D DB DBBD ত থাক, কিন্তু এমন একান্তভাবে, এমন উপায়হীন কঠিন বাঁধনে কেউ কারও হাতের মধ্যে থাকা কোনমতেই মঙ্গলের বিধান হতে পারে না বাবা। ধনীরও না, দরিদ্রেরও না। এতটকু মাঠোর চাপে যার মানযো মারা পড়ে, অন্ততঃ, সে কিছতেই বলতে পারে না । লোকে বলে, তার মাথা ঠিক ছিল না, তব, ত আমি এ কথাটাও জীবনে ভলতে পারব না যে, তার পাঁচ বৎসরের আয় আমার ঐ একটা আয়নার মধ্যেই রয়ে গেছে। আরও কত লোকের মরণ-ইতিহাস যে আমার জন্তো-জামার পরতে পরতে लथा अाgछ, ऊाठे दा एक छाना दादा ? তাহার কথা শনিয়া বন্ধ পিতা ভয় পাইলেন ; জোর করিয়া একটি হাসিবার চেণটা করিয়া বলি লেন-পাগল আর কি ! তা হলে তা সংসারে আর বাস করা চলে ना स्ञाgना ! আলেখ্য জবাব দিলি-তোমার কপালে ত বড়োমানষের রক্তের দাগ নেই বাবা । পিতা কহিলেন-তোমার যত দোষ এরা তোমাকে বঝিয়ে গেছেন মা, তার সবই ज5J भ2 | মেয়ে বলিল - আমি কি এর দাগ মাছতে পারব না। বাবা ? বাবা বলিলেন-কেন পারবে না ? তোমার কোন কাজেই ত আমি বাধা দিইনে 3ा । রূপার রেকাবিতে একখানা হলদে রঙের খাম রাখিয়া বেহােরা আসিয়া উপস্থিত হইল। আলেখ্য খালিয়া দেখিয়া পিতার হাতে দিয়া কহিল-ইহুদীকে নিয়ে কমল কিরণ আসছেন । কখন ? আজই সন্ধ্যার ট্রেনে -এই বলিয়া আলেখ্য অনান্ন চলিয়া গেল । সে চলিয়া গেলে রে-সাহেব সেইখানে বসিয়াই নানা কথা চিন্তা করিতে লাগিলেন। এই অত্যন্ত শোকাবহ ঘটনার সতীব্র আঘাতে আলেখ্যের মনের মধ্যে যে ঝড় বহিতে শর করিয়াছে, তাহার গারস্বত্ব কত এবং কতখানি ব্যাপক হইয়া জীবনকে তাহার অধিকার করিবে, এবং সমাজের মধ্যে ইহার ফলাফল কি, তাহাই উদ্বিগ্নচিত্তে মনে মনে আলোচনা করিতে লাগিলেন। যে ক্ষদ্রায়তন সঙ্কীণ সমাজের মাঝে তাঁহার জীবনের দীঘকাল কাটিয়া গেল, তাহার প্রতি তাঁহার মমতা ও প্রীতি ধীরে ধীরে যে কমিয়া আসিতেছিল, একথা তিনি মাখ ফাটিয়া বান্ত না করিলেও নেতৃস্থানীয়গণের অগোচর ছিল না। কিন্তু তাই বলিয়া মেয়ের সম্পবন্ধে এমন কথা কখনও তিনি কল্পনাও করিতেন না যে, যেসমাজ ও সংস্কারের মধ্যে দিয়া সে বড় হইয়া উঠিয়াছে, তাহাকেই অশ্রদ্ধা করিয়া সেd কিছতেই সখী হইতে পারে না। এ আশ্রয় হইতে বিচ্ছিন্ন হওয়া তাহার কোনমতেই 하s