পাতা:জাগরণ - শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়.pdf/৭৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

লাইয়া বলিল-কথা বলতে বলতে কতদার চলে এলাম, খেয়ালই ছিল না। আমি আর এগোচ্ছি না। ফিরতে কত দেরী হয়ে যাবে। আলেখ্য আবার খোঁজাখাজি করবে। আমি ফিরে যাচ্ছি। অমরনাথকে কিছু বলার সংযোগ না দিয়েই ইন্দ পিছন ফিরিয়া দ্রতাপায়ে বাড়ির দিকে অগ্রসর হইল । অমরনাথ তাহার ফেলিয়া যাওয়া পথের দিকে কয়েক মাহত নীরবে চাহিয়া রহিল। এক সময় ছোট্ট করিয়া হাসিয়া গন্তব্য পথের দিকে চলিল। दॉंझ রে-সাহেব তাঁহার ঘরে আরাম কেদারায় শরীর এলাইয়া দিয়া একটি প্রবাসী পত্রিকার পাতায় অলসভাবে চোখ বলাইতেছেন । বিদ্যাসন্দরবাবার বাটী হইতে DBDBB BB BDDB BBB B uDBDDY DDB DBS DDD DDD DD কিঞ্চিৎ প্রশমিত হইয়াছে। তবে সদ্য পরলোকগত নয়ন গাঙ্গালির অস্বাভাবিক মাতৃত্যুর zY DD DB BBDB BDOB DBBBDBS DDD DD DBDD DD BBBBBY পারিতেছেন না। আর কেহনা জানিলেও নয়ন গাঙ্গলির বিধবা কন্যা ও অনাথ নাতিটিও অন্ততঃ জানে দীঘটনার কথা শোনামাত্র তিনি গোপনে তাহাদিগের বাড়িতে BDDBBB BBDB DBBBDB DDDDBD DDY DB DDDDBD DDD DD গিয়াছে, নয়ন গাঙ্গলির অবতমানে তাহার পোষ্যদিগের কি গতি হইবে এই ব্যাপারে তিনি যে দায়িত্ব এড়াইয়া যান নাই, মািখ ঘরাইয়া থাকিয়া নিমািম ঔদাসিন্যের পরিচয় দেন নাই এই কথা তিনি নিজে ছাড়াও অন্ততঃ আর দাইটি প্রাণী জানে। তবে এই কথাটি ত মিথ্যা নয়, কোন কিছর বিনিময়েই নয়ন গাঙ্গলির ক্ষতি পারণ করা সম্ভব নয়। তিনি ভাবিয়াছিলেন, নয়ন গাঙ্গলির মােত্যুর পর ইতিমধ্যে বেশ কয়েকটি দিন কাটিয়া গিয়াছে, নদী দিয়া অনেক জলই বহিয়া গিয়াছে। ফলে ব্যাপারটি হয়ত অনেকাংশে থিত ইয়া আসিয়াছে। কোনরকমে আর কিছদিন হইলে সক্ষপণ নিভয় হওয়া যাইবে । প্রজারা নিজ নিজ সমস্যা লইয়া হাবভুব খাইতেছে। অতএব নয়ন গাঙ্গলির জন্য দীঘদিন মাথা ঘামাইবার মত অবকাশ কোথায় তাহদের । ফলে স্বাভাবিক ভাবেই বিষাদের কালো দাগটুকু মাছিয়া যাইতে বাধ্য। কিন্তু মানষে ভাবে এক, আর কাব্যতঃ ঘটে আর এক । ব্যাপারটি প্রজাদের মনে যে তাষের আগানের মত ধিকাধিক করিয়া জলিতেছে তাহার সুস্পষ্ট ইণিগত পাইয়া আসিয়াছেন তাঁহারই বাল্যবন্ধ বিদ্যাসুন্দর ভট্টাচাব্যের বাড়ি গিয়ে। তিনি তাঁহার জ্ঞানচক্ষ খলিয়া দিয়াছেন। তবে হাঁ, বিদ্যাসন্দরবাব তাহাকে অভিন্ন হৃদয় বন্ধ বলেই জ্ঞান করেন। DBDB DBB BBB LDBBB BDB DDDD BD DDD DDSS DD DDD DBBDDBD শনিয়াছেন, একটি শব্দও অসত্য নহে। কথাগালি অপ্রিয় হইলেও খুবই সত্য। বাস্তবিকই সাহেব মহা ফ্যাসাদে পড়িয়াছেন। বিদ্যাসন্দরবাবার কথায় রাগ করিবার যো নাই, সহ্য করিবার চেন্টা করিলেও গয়ে জৰােলা ধরিয়া যায়। প্রবাসী পত্রিকার As