পাতা:জাতিভেদ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৫৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জাতিভেদ । ( A হইয়া যায় এবং কালে উৎসন্ন দশা প্ৰাপ্ত হয়। দুইটী স্থাস পোষ, তাহাদিগকে এমন স্থানে লইয়া যাও যেখানে অন্য হাস নাই। এই দুইটী ছাসের যে বংশ তাহা দেরই মধ্যেই বংশ বৃদ্ধি চলুক, আব্ব বাহিরের হাস আনিও না। কয়েক পুরুষের মধ্যেই দেখিবে হাসগুলি দুর্বল, নিস্তেজ হইয়া গিয়াছে, আরও কয়েক পুরুষ পরে দেখিৰে তাহাদের বংশ বৃদ্ধি বন্ধ হইয়া গেল। রক্তের বিমিশ্রণাভাবে যে শারীরিক দুর্বলতা তাহা বিজ্ঞানের প্রমাণিত • সত্য। সুতরাং এবিষয়ে অধিক বলা নিরর্থক। আবার অপরদিকে देशद्भछ खंडिद्ध थंडिी দৃষ্টিপাত कद्ध हैश्igद्ध बल विकभ ও শৌৰ্য বীৰ্য্যের বিষয় চিন্তা কর। সমগ্র ইংলণ্ড দ্বীপটী ভারতবর্ষের তুলনায় কি সামান্য স্থান। বিস্তৃতিতে ইহার একটী প্রদেশের ন্যায়ও নহে। অথচ এই সামান্য দ্বীপে যে জাতি বাস করিতেছে তাহাদের শৌৰ্য্য বীৰ্য্য কত ? কেবল যে ভারতবর্ষের ন্যায় প্ৰকাণ্ড সাম্রাজ্য, ইহীদের দ্বারা সুচারুরূপে চালিত হইতেছে তাহা নুহ, কিন্তু ইহঁদের ভয়ে পৃথিবীয় জাতি সকল সৰ্ব্বদা সশঙ্কিত। ইহঁাদিগকে অগ্ৰাহা করিয়া জৰ্ম্মণির সম্রাট কাৰ্য্য করিতে পারেন না ; ইহঁাদিগের ভ্ৰকুটী দেখিলে রুসিয়ার সম্রাটুকে তঁহার সিংহাসনে বসিয়া কঁাপিতে হয়। ভারতবর্ষ কিরূপে শাসন হইতেছে।” তাহাই একবার চিন্তা করা। “ কিরূপ লোকের দ্বারা আমরা শাসিত হইতেছি? ইংলেণ্ডের প্রথম