পাতা:জাতিভেদ - শিবনাথ শাস্ত্রী.pdf/৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

習村fきびマ7 Šტ& কল্যাণ সাধনুে নিয়োগ করবে। ইহাই ঐশ্বরিক বিধি। জাতিভেদ প্ৰথা এই বিধিকে লঙ্ঘন করিয়াছে। জাতিভেদ প্ৰথা বলিতেছে তুমি যদি বুদ্ধিমান হও, যদি জ্ঞানী হও, যদি ধাৰ্ম্মিক প্রবর হও, কিন্তু তুমি যদি শূদ্র হও তবে তুমি ব্ৰাহ্মণের সমাধিকার পাইবে না। এই ন্যায়বিরুদ্ধ, ধৰ্ম্মবিরুদ্ধ ও ঈশ্বরোিচ্ছা বিরুদ্ধ বিধি প্ৰচলিত থাকাতে বহু বহু শতাব্দী ধরিয়া ব্ৰাহ্মণগণ ব্ৰাহ্মণেতার জাতিদিগের প্রতিভা ও আধ্যাত্মিক শক্তি সকলকে চাপিয়া রাখিয়াছিলেন। তাহাদিগকে এইরূপে পদতলে চাপিয়া রাখাতে কি দেশের সমূহ অকল্যাণ করা হয় নাই ? তাহারা যদি অবাধে আপনাদের শক্তি সকলকে বিকশিত করিবার অবসর পাইত, যদি স্বীয় শক্তি অনুসারে উন্নত পদে আরোহণ করিতে পারিত, যদি তদনুরূপ সামাজিক সন্ত্ৰম লাভে সমর্থ হইত, যদি আপনাদের প্রতিভালোকে দেশীয় সাহিত্যকে আলোকিত করিতে পারিত, তাহ হইলে কি তাহদের গৌরবে দেশ আরও গৌরবান্বিত হইত না ? তাহাদের যশঃ সৌরভে ভারভাকাশকে,আমোদিত কারিত না ? সে লাভ কাহার হইত ? বৰ্ত্তমান সময়ে জাতিভেদের প্রকোপ শিথিল হওয়ার ফল আমরা কি ? দেখিতে পাইতেছি? আমাদের ডাক্তার মহেন্দ্রলাল সরকার, আমাদের কৃষ্ণদাস পাল, কে ইহাদের নাম স্মরণপূর্বক স্বদেশকে গৌরবান্বিত মনে করে না ? জাতিভেদ প্ৰবল থাকিলে কি এ সকল লোককে পাওয়া যাইত ? ইহাদিগের দ্বারা