পাতা:জাতীয় সাহিত্য.djvu/১১৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

SOO छाउझ आश्ङिा ইতিহাস নাই • • • • • •ইতিহাসবিহীন জাতির দঃখ, অসীম। ••••-বাঙ্গালার ইতিহাস চাই। নাহিলে বাংগালী কখন মানষি হইবে না।” ৩. বাঙালি জাতির উৎপত্তি সম্পবন্ধে বঙ্কিমচন্দ্র ‘বগুগদশন’ পত্রিকার পৌষ ১২৮৭ থেকে জ্যৈষ্ঠ ১২৮৮ বঙ্গাবাদ সংখ্যা পযন্ত ধারাবাহিকভাবে বিস্তারিত আলোচনা করেছিলেন । তাঁর রচিত প্রবন্ধের শিরোনামও ছিল ‘বাঙ্গালীর উৎপত্তি’ । বঙ্কিমের আলোচনা-অনসারে বাঙালি জাতির উৎপত্তি হল এই রকম : কোলবংশীয় অন্যান্য → দ্রাবিড়বংশীয় অনায-* আয-> बाॐ । ৪. আলোচ্য অভিভাষণটি স্যার আশীতোষ প্ৰদান করেছিলেন। ১৯১৬ ইংগালেদ । সে সময় বঙ্গবাসীর সংখ্যা কখনোই সাত কোটি ছিল না । কারণ ১৯৩১ ইগুগাব্দের আদমসমারী অনযায়ী বঙ্গবাসীর সংখ্যা ৫,১০,৮৭, ৩৩৮ ( দ্র, জাতীয় সাহিত্য ৷ ১৯৪৯ ইঙ্গাব্দ সংস্করণ, প, ৯১ ) । ১৯২১ ইঙ্গাব্দের লোক গণনায় বাংলার জনসংখ্যা ছিল ৪,৭৫,৯২,৪৬২ ! ( দ্র, মাসিক বসমেতী, কাতিক ১৩৩০ বঙ্গাব্দ, প, ৮৮ ) । স্যার আশীতোষ ‘সাত কোটি বঙ্গবাসী' পদটিকে কথার কথা হিসেবেই উল্লেখ করেছেন সম্পভবত । অবশ্য ১৮৭৬ ইঙ্গাব্দে রচিত “বন্দেমাতরম-এর একটি পংক্তি হল ; সপ্তকোটি zsr saff sa f... - . •••' ৫. দ্ৰ. শ্ৰীমদ্ভগবদগীতা, কম যোগ হয় অধ্যায়, ২১ সংখ্যক শ্লোকের প্রথম পংক্তি । কোন সম্প্রদায়ের শ্রেষ্ঠ ব্যক্তি যা যা আচরণ করেন, সেই সম্প্রদায়ের সাধারণ মানষে তাকেই অনসরণ করে।’ ৬. ‘উত্তররামচরিতম-এর শ্লোক । “গণ আদরণীয়, গণেী মাত্রী কি পরিষ, বয়স কত, তাহা দেখিবার প্রয়োজন নাই।” সক্ষপণ শ্লোকটি এইরূপ : “শিশবা শিষ্যা বা যদমি মম তাত্তিব্ঠতু তথা / বিশদ্ধেরৎ কন্যাস্তবায়ি তু মম। ভক্তিং দঢ়য়তি । / শিশত্বং শেল্পণং বা ভবতু গান বন্ধ্যাসি জগতো ! গাণাঃ পজাহানং গণিষ্য ন চ লিঙ্গং ন চ বয়ঃ ॥” ৭. চতুমুখ ব্ৰহ্মা : সান্দ-উপসম্পদ নামে দাই দৈত্যের হাত থেকে দেবতাদের রক্ষার জন্য ব্ৰহ্মা বিশবকমাকে দিয়ে যে অপরােপ সন্দরী তিলোওমাকে নিমাণ করিয়েছিলেন, সেই তিলোত্তম বিদায়কালে যখন দেবতাদের প্ৰদক্ষিণ করছিলেন, সেই সময় তাকে দেখবার জন্য ব্ৰহ্মার চারদিকে চারটি মাথা বের হয়। ব্ৰহ্মা চতুমখ হন । ব্ৰহ্মা সকলের সন্টিকতা রাপে চিহ্নিত ।