পাতা:জাতীয় সাহিত্য.djvu/৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Vo छाऊँझ नश्छिा আলণ্ডকারিকের এই উক্তির প্রকৃত অৰ্থবোধ হয় । এমন সকেদর কবিতা, সকেদর পদ-রচনা, সন্দের ভাবাবেশ যে ভাষায় আছে, যে ভাষায় হইতে পারে, সেই ভাষা আমার মাতৃভাষা, সেই ভাষা আমার জন্মভূমির ভাষা, আমার বাঙ্গালার ভাষা-ইহা যখন ভাবি, তখন সত্যই একটা অপৰবশ্বাঘা অনভব করি। যখন “এই দেখা ফালমালা १थझालू ठभ წ5šet ofლყნ! ! দোলাইব শ্যাম-গালে, বধিব ব’ধারে ছলে প্ৰেম-ফািল-ডোরে তারে করিব বহুধন । হ্যাদে, তোর পায়ে ধরি, কহ না, লো, সত্য করি, আসিবে কি ব্ৰজে পানঃ রাধা-বিনোদন ? কি কহিলি, কহ, সই, শনি লো আবার भक्षं श्वान् । সহসা হইন, কালা, छफुा ५६ धंद्र आंदोळा, আর কি এ পোড়া প্ৰাণ পাবে সে রতন ? মধ্য-যার মধধবনি- কহে, কেন কাঁদ, ধনি ৷ ভুলিতে কি পারে তোমা শ্ৰীমধ্যসািদন ?”** প্রভৃতি ব্ৰজাওগনার বিষাদ-গীতিকা শ্ৰবণ করি, তখন এই সকল কবিতার প্রতি চরণে, প্রতি অক্ষরে, মধধৰনি মধ্যসাদনের নবনীতকলাপ হৃদয়ের প্রকৃত রূপ দেখিতে পাই । उद्ब• “কি কহিলি, বাসাঁন্ত ? পৰবত-গহ ছাড়ি বাহিরায় যাবে নদী সিন্ধর উদ্দেশে, কা’র হেন সাধ্য বল রোধে তার গতি ? দানব-নন্দিনী আমি, রক্ষঃকুল-বধ ; झाद° भद*:झ भभ, tभावनाम अदाभौं,- श्राभि कि छद्धाई, नाथ ! उठथाद्धी ख़ावgव ?'*'. প্রমীলার এই মেঘাচলদুধৰনির সহিত ব্ৰজাঙ্গনার ঐ মধধৰনি মিলাইয়া পড়িলে বাঝা যায় যে, বিধাতা কি অপৰিবা উৎকটে-মধরে, কঠোরে-কোমলে, রৌদ্রেজ্যোৎস্নায় মধ্যর কলপনা-প্রতিমার গঠন করিয়াছিলেন । কল্পনা সহচরীর ন্যায়। তাঁহার অন্যবিত্তন করিত। কোনও কলপনার মন্দতায় বা ভাবের অন্সপাতায়