পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সূর্য রাত্রি নক্ষত্র এইখানে মাইল মাইল ঘাস ও শালিখ রৌদ্র ছাড়া আর কিছু নেই সূর্যালোকিত হয়ে শরীর ফসল ভালোবাসি ঃ অণমারি ফসল সব,—মীন কন্যা এসে ফলালেই বৃশ্চিক কর্কট তুলা মেষ সিংহ রাশি বলয়িত হয়ে উঠে আমাকে সূর্যের মতো ঘিরে নিরবধি কাল নীলা কণশ হয়ে মিশে গেছে আমার শরীরে । এই নদী নীড় নারী কেউ নয় ;–মানুষের প্রাণের ভিতরে । এ-পৃথিবী তবুও তো সব । অধিক গভীর ভাবে মানব জীবন ভলো হলে অধিক নিবিড়তর ভাবে প্রকৃতিকে অনুভব করণ যায় । কিছু নয় অন্তহীন ময়দান অন্ধকার রাত্রি নক্ষত্ৰ :তারপর কেউ তাকে না চাইতে নবীন করুণ রৌদ্রে ভোর – অভাবে সমাজ নষ্ট না তলে মানুষ এই সবে তয়ে যেত এক তিল অধিক লিভে (র । জয়জয়ন্তীর সূর্য পেণনো দিন নগরীর শীতের প্রথম কুয়াশ{যু কোনো দিন হেমন্তের শালিখের রঙে স্নান মাঠের বিকেলে হয়তো বা চৈত্রেব বাতাসে চিন্তার সংবেগ এসে মানুষের প্রাণে হাত রাখে , ত{হ কে থামায়ে রাখে । সে-চিন্তার প্রগণ সাম্রাজ্যের উত্থানের পতনের বিবর্ণ সন্তান তয়েও যা কিছু শুভ্র র’য়ে গেছে অণজ— সেই সোম-সুপর্ণের থেকে এই সূর্যের আকাশে— সে-রকম জীবনের উত্তরাধিকার নিয়ে অাসে । কোথাও রৌদ্রের নাম—- ఏ&&