পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ফিরিঙ্গি যুবক ক'টি চলে যায় ছিমছাম । থামে ঠেস দিয়ে এক লোল নিগ্রেগ হাসে ; হাতের ব্রায়ার পাইপ পরিষ্কার ক’রে বুড়ো এক গরিলার মতন বিশ্বাসে । নগরীর মহৎ রাত্রিকে তণর মনে হয় লিবিয়ার জঙ্গলের মতে । তবুও জন্তুগুলো আনুপূর্ব-অতিবৈতনিক, বস্তুত কাপড় পরে লজ্জা বশত । व्लघू मूढूर्ड এখন দিনের শেষে তিনজন আধো আই বুডো ভিখিরীব অত্যন্ত প্রশাস্ত হ’লে মন ; ধূসর বাতাস খেয়ে এক গ’ল—রাস্তার পাশে ধূসর বাতাস দিয়ে ক’রে নিলো মুখ আচমন । কেননা এখন তারা যেই দেশে যাবে তা কে রাঙা নদী বলে ; সেই থানে ধেt পী অণব গণধা এসে জলে মুখ দেখে পরস্পরের পিঠে চডে জাদুবলে । তবুও যাবার আগে তিনটি ভিখিরী মিলে গিয়ে গোল হ’য়ে ব'সে গেল তিন মগ চায়ে ; একটি উজির, রাজা, বাকিটি কোটাল, পরস্পরকে তারা নিলো বাংলায়ে । তবু এক ভিখিরিনী তিনজন খোড়া, খুড়ো, বেয়াইয়ের টানেঅথবা চায়ের মগে কুটুম হয়েছে এই জ্ঞানে মিলে মিশে গেল তারা চার জোড়) কানে । হাইড্র্যান্ট থেকে কিছু জল ঢেলে চায়ের ভিতরে জীবনকে আরো স্থির, সাধুভাবে তারা ব্যবহার ক’রে নিতে গেল সেঁদা ফুটপাতে ব’সে ; ఏసి