পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (প্রথম খণ্ড).pdf/১০৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

“आफ्नै बझ्द्र श्राट्भब्र ७कलिन শোনা গেলো লাশকাটা ঘরে নিয়ে গেছে তারে ; কাল রাতে-ফালগুনের রাতের অধিারে যখন গিয়েছে ডৰে গণ্ডমীর চাঁদ মরিবার হ’লো তার সাধ ! বধ শয়ে ছিলো পাশে—শিশুটিও ছিলো ; প্রেম ছিলো, আশা ছিলো—জ্যোৎস্নায়,—তব সে দেখিল কোন ভূত ? ঘুম কেন ভেঙে গেলো তার ? অথবা হয়নি ঘমে বহুকাল-লাশকাটা ঘরে শয়ে ঘুমায় এবার । এই ঘুম চেয়েছিলো বুঝি ! রন্তফেনামাখা মুখে মড়কের ইদুরের মতো ঘাড় গ:জি - অাঁধার ঘ:জির বুকে ঘনমায় এবার ; কোনোদিন জাগিবে না আর ।

  • কোনোদিন জাগিবে না আর

জাগিবার গাঢ় বেদনার অবিরাম—অবিরাম ভার সহিবে না আর – ? এই কথা বলেছিলো তারে চাঁদ ডুবে চলে গেলে—অদ্ভুত অধিারে যেন তার জানালার ধারে উটের গ্রীবার মতো কোনো-এক নিস্তবধতা এসে । তবুও তো প্যাঁচা জাগে ; த. গলিত স্থবির ব্যাং আরো দুই মাহতের ভিক্ষা মাগে আরেকটি প্রভাতের ইশারায়–অনুমেয় উষ্ণ অন্যরাগে, টের পাই যথেচারী অtধারের গাঢ় নিরদেশে চারিদিকে মশারির ক্ষমাহীন বিরধিতা ; মশা তার অন্ধকার সঙ্ঘারামে জেগে থেকে জীবনের স্রোত ভালোবেসে । রন্ত ক্লেদ বসা থেকে রৌদ্রে ফের উড়ে যায় মাছি ; 醫 সোনালি রোদের টেউয়ে উড়ন্ত কীটের খেলা কত দেখিয়াছি । ঘনিষ্ঠ আকাশ যেন—যেন কোন বিকীণ জীবন >0七 ")