পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (প্রথম খণ্ড).pdf/১৩০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎসাহে অালাপী জল তাহাকে মসণ ক’রে নিতে গেলো—তবল---সময়ের ঋণ ধীরে-ধীরে ডেকে নিয়ে গেলো তাকে কুৎসিত, কাঠ নগ্নতার । তখন নরক তার অকৃত্রিম প্রাচীন দয়ার খমলে দিতে গেলো দেখে কানসোনা ঘাসের ভিতরে সহসা লুকায়ে গেলো ঘাসের মতন তার হাড়, সেই থেকে হাসায় এ-পথিবীকে ঘাস ছ-মাস গাধাকে, আর মনীষীকে মিহি ছয়মাস । সমিতিতে এইখানে বিকেলের সমিতিতে অগণন লোক । উঠেছে বস্তা এক—ষড়যন্ত্রহীনভাবে—দেখে দশ-বিশ বছরের আগে এক সংয্যের আলোক সহসা দেখেছে কেউ ;–যদিও অনেকে আশীবাদ করে ওর সন্ত্র উষ্ণ হোক ; আরো অবারিত সমর বার হোক মাইক্লোফোন থেকে - আরো বিস্তারিত সর বার হোক—বার হয় যদি । কেননা যুগের গালে কালি আর চুন । আমাদের জলের গেলাশ তব হ’তে পারে নদী ; গোলকধাঁধার পথ—আকাশে বেলন । তাহ’লে বলন এই শতাবিদর সমাপ্তি অবধি কী ক’রে একটি চোর সাতজন প্রেমিককে করেছিলো খন । কোরাস গম্ভীর নিপট মতি সমুদ্রের পারে এখনো দাঁড়ায়ে অাছে সমযের অালোয় সব উদ্ভাসিত পাখি আসে তার কাছে । জানো না কী চমৎকার । বলিল মতের হাড়, বিদষক, তরবার আর যে-বলদ তার ফলার খেয়েছে ঘানিগাছে । হে চিল, চিলের গান জ্যৈঠের দপুরে, হে মাছি, মাছির গান, সমুদ্রের পারে এক শব্দহীন মতির বিরাম ;. আর সব সাদা পাখি সুয্যের সন্তান । জানো না কী চমৎকার । ృలిసి