পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (প্রথম খণ্ড).pdf/২৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অাজকের নব সভ্যতায় ফিরে আসে ;– তুমি সেই অপরপে সিন্ধ রাত্রি মতদের রোল দেহ দিয়ে ভালোবেসে, তব অাজ ভোরের কল্লোল মিতভাষণ তোমার সৌন্দয নারি, অতীতের দানের মতন । মধ্যসাগরের কালো তরঙ্গের থেকে ধমাশোকের পল্ট আহবানের মতো আমাদের নিয়ে যায় ডেকে শান্তির সঙ্ঘের দিকে—ধমে –নিবাণে ; তোমার মুখের স্নিগ্ধ প্রতিভার পানে । অনেক সমদ্র ঘুরে ক্ষ’য়ে অন্ধকারে দেখেছি মণিকা-অালো হাতে নিয়ে তুমি সময়ের শতকের মৃত্যু হ’লে তবন দাঁড়িয়ে রয়েছে শ্রেয়তর বেলাভূমি ; যা হয়েছে যা হতেছে এখনি যা হবে তার স্নিগ্ধ মালতী-সৌরভে । মানুষের সভ্যতার মমে ক্লান্তি আসে ; বড়ো বড়ো নগরীর বকভরা ব্যথা ; ক্রমেই হারিয়ে ফেলে তারা সব সঙ্কল্প সবপ্নের উদ্যমের অমল্য পল্টতা । তবুও নদীর মানে স্নিগধ শুশ্রুষার জল, সযে” নামে আলো ; এখনো নারীর মানে তুমি, কত রাধিকা ফুরালো । সৰিত সবিতা, মানুষজন্ম আমরা পেয়েছি মনে হয় কোনো এক বসন্তের রাতে ঃ ভূমধ্যসাগর ঘিরে যেই সব জাতি, তাহাদের সাথে সিন্ধর অাঁধার পথে করেছি গঞ্জেন ; মনে পড়ে নিবিড় মেরন আলো, মন্ডোর শিকারী রেশম, মদের সাথ’বাহ, দুধের মতন শাদা নারী অনন্ত রৌদ্রের থেকে তারা শাশ্বত রাত্রির দিকে তবে ミや