পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (প্রথম খণ্ড).pdf/২৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সহসা বিকেলবেলা শেষ হ’য়ে গেলে চলে যেত কেমন নীরবে । চারিদিকে ছায়া ঘতম সপ্তষি" নক্ষত্ৰ ; মধ্যযুগের অবসান স্থির করে দিতে গিয়ে ইউরোপ গ্রীস হতেছে উক্তজবল খাটান তবুও অতীত থেকে উঠে এসে তুমি অামি ওরাসিন্ধর রাত্রের জল জানে – অাধেক যেতাম নব পৃথিবীর দিকে ; কেমন আনন্যোপায় হাওয়ার আহবানে আমরা অাকলে হয়ে উঠে মানুষকে মানুষের প্রয়াসকে শ্রদ্ধা করা হবে জেনে তব পৃথিবীর মত সভ্যতায় যেতাম তো সাগরের স্নিগ্ধ কলরবে । এখন অপর অালো পৃথিবীতে জবলে ; কি এক অপব্যয়ী অক্লান্ত আগমন । তোমার নিবিড় কালো চুলের ভিতরে কবেকার সমুদ্রের নতুন ; তোমার মুখের রেখা আজো মত কত পৌত্তলিক খণ্ডটান সিন্ধর অন্ধকার থেকে এসে নব সমষে জাগার মতন ; কত কাছে—তবদ্ধ কত দরে । / অচেতন৷ * সচেতনা, তুমি এক দরতর দ্বীপ বিকেলের নক্ষত্রের কাছে ; সেইখানে দারুচিনি-বনানীর ফাঁকে নিজনিতা আছে । এই পৃথিবীর রণ রক্ত সফলতা সত্য ; তবল শেষ সত্য নয় । কলকাতা একদিন কল্লোলিনী তিলোত্তমা হবে তবনও তোমার কাছে আমার হৃদয় ।

অাজকে অনেক রঢ়ে রৌদ্রে ঘুরে প্রাণ পৃথিবীর মানুষকে মানুষের মতো ভালবাসা দিতে গিয়ে তবল, দেখেছি অামারি হাতে হয়তো নিহত SA