পাতা:জীবনানন্দ সমগ্র (প্রথম খণ্ড).pdf/১৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কী যে নুন, ফেনা, আগাছার মত কত শত কথা আচনা ভাবছিল । ঘুমিয়ে পড়তে চায় শরীর । ঘুমের ভিতর থেকে জেগে-জেগে স্থবির স্বপ্নের সংকল্পর প্যাচে জড়িয়ে যেতে থাকে একটা আবছা সমুদ্রের ঘনাল অন্ধকারের ভিতর । ‘কেমন থাইসিসের রুগির মত চেহারা হয়ে গেছে আমার । যে দেখে সেই বলে |’ অচনা অন্য দিকে তাকিয়েছিল ; হারতের শরীরের উপর চোখ বুলিয়ে নিল একবার ; বাতাসের মত বাহিত হয়ে চলে গেল আগবার অন্য দিকে তার চোখ । ‘তুমি এখানেই থাকে ; আমি হাতে নিচ্ছি।’ ‘কী জিনিস ?’ হরীত বললে । ‘তোমার শরীরটাকে সরিয়ে দেবণর ভণর ' দিনগুলো যেন নিদণঘের দিকে চলে যাচ্ছে ; বাতাস আসছে চার দিককার বিকালের নিস্তেজ রোদ পাখপাখালি বনবনগনীর উজগন'বেয়ে—কোথায় চলে যাচ্ছে আবার । কাকের চেয়েও কাল কিন্তু তার চেয়ে ঢের বেশি সুগঠিত পাখিগুলো চারদিক থেকে জানিয়ে দিতে আসছে ; যা বাতাস, রেগদ, জল, জামরুল, শিমূলের বন, মানুষেরও মনের অবলম্বন, একাকী জানিয়ে দিতে পারে না । ‘জলপাইহাটতে শরীর ভাল করে কলকাতায় গিয়ে আগবার তে ভেঙে ফেলে B BBSSS BBB BB BBS BBBBBBB S gB BBSBBBBB BB BBB হবে ? অামার কলকাতার থাইসিসের শরীর অণর বড়, বলবৎ সব স্ট্রাইক ? না, আমার জলপাইহাটির সুস্থ মানুষের মত শরীর আর চারদিককার ভরা মৃগয়ার চিৎকার সারণ দিন—মানুষের মাংস খাবার জন্য মানুষের ? ‘স্ট্রাইক করবে না কখনো ; স্ট্রাইক কিছুতেই করতে পারবে না । মোটেই করবে না ।” ‘না, এখন করব না । আমি করব না, অন্য দশ জনে করবে । তাতে তোমার কী লাভ ?” ‘তোমার কি রাতে-রণতে জ্বর হয় ?

  • ন’ তো '

‘স্নো-ফিভারের মত হচ্ছে ? টের পাচ্ছি না ? ‘টের পাই । জ্বর নেই ।” Ꮪ©Ꮍ