পাতা:জীবনানন্দ সমগ্র (প্রথম খণ্ড).pdf/৩৬৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পটির দিকে যেতে হবে ।’ ‘চণল ? কী চণল ? আমি বলছি কত মণ চণল ?’ ‘পনের-কুড়ি মণ । ‘কে দেবে তোমাকে অত চাল ?’ অৰ্চনা ঘুমোতে-ঘুমোতে জেগে উঠে বললে । ‘ঠিক করে এসেছি । ‘কালবাজারের দরে ? খুব গলকাটা দরে ঠিক করেছ তুমি ? আজ কাল চণল পাওয়া যাচ্ছে না এখানে ? “পাচ্ছি তো ।” অর্চনা চোখ রগড়ণতে-রগড়তে হেসে বললে, “দেখ কেমন পাও—রত-বিরেতে আড়তে-অগড়তে ঘুরে । টাকা কিছু আগম দিয়েছ ? নিয়েছে টাকা কিছু ? 'না, দিই নি । ‘তা হলে আর পেয়েছ তুমি চাল । SHBS BB BBB BBB BS BBBS BB BBB BB BBB BBSBBBS করে দিয়ে আগসব সব ।’ "এত চালের টাকা পেলে কেপথেকে ?’ ‘কলকাত থেকে কিছু টাকা এনেছিলাম আমি, তাই দেব ; বাকি-বকেয়াটা বিরাজদণকে পরে এক সময় দিলেই হবে !’ ‘পরে মানে কবে ?” ‘দিন পনের কুড়ির মধ্যেই । ‘কোথেকে পণবে এত টাকা। এত অল্প সময়ে ?” ‘কেন, দরকার হলে তুমি দেবে।’ অর্চন গণয়ের থেকে আরো খানিকটা ঘুম ঝেড়ে ফেলে বললে, “কেমন ঘুম পাচ্ছিল, ঘুম পাচ্ছিল, ভারী মিঠে বাতাস দিচ্ছে । সন্ধে হয়ে গেছে । কাদের ভেতর বিলোবে চাল তুমি ? ‘চামারপট্টিতে অনেকেই অণট-দশ দিন ধরে জগউ-টাউ খেয়ে আছে । তণ ও পাচ্ছে না । তিন-চারদিন কিছুই পাচ্ছে না । এ কিস্তিট। তাদের মধ্যে চারিয়ে দেব ।’ ‘চালের জন্য কত টাকা দিয়েছে সুলেখা তোমাকে ?’ ‘চাই নি সুলেখার কাছে আমি ? C)とO