পাতা:জীবনানন্দ সমগ্র (প্রথম খণ্ড).pdf/৪৩৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

নক্ষত্রমঙ্গল ( ১৯62—6৭ ) রাতের আঁধার বাড়লে পথে প্রান্তরে কি ঘরে থামে এসে সারাদিনের রীতি । সাৰ্থবাহ নটীর হিসেব ফুরিয়ে গেলে তবে হস্তণ স্বাতী বিশাখা শতভিষা যত না প্রিয় বাতির মতন জ্বলে বলে যেন তাহার চেয়ে অনেক বেশি ধীকলরোল ক'রে ঃ সমস্ত দিন মেঘ ভেঙে কি বৃষ্টি হয়েছিল ? কিংবা অঢেল রক্ত ঝরেছে এক পৃথিবীর সন্ততিদের আলোড়নের থেকে ? কালো মেঘের পিছে আকাশ ছিল কি নীল তবু ? ‘জানি না সে সব । হে গুণ, মনপবনে প্রদীপ তারা, আমার হৃদয় মৃৎশতাবনীশীল ; তবুও হাতের মুখের রক্ত শিশির ঘাসে মুছে হৃদয় অামি তারকাদের পণনে মানবসময় সরিয়ে আইনস্টাইনি লোক ভেঙে ছড়িয়ে দিলে দিতাম অনবতুল অনবতুলে ; কী মানে তবু নক্ষত্রদের—প্রেমের প্রতীক যদি ক্লেদপৃথিবীর পুরুষনারীর থেকে স’রে গিয়ে Հb