পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/৩৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

o জীবনী শক্তি । (؟؟ তাহাতে র্তাহাকে এতই অভ্যন্ত হইতে হয় যে, তাহা পরিত্যাগ । করিবার ক্ষমতা তাহার থাকে না । এইরূপেই লোকে আফিংখোর, চা-খোর, মদখোর ইত্যাদি হইয়া উঠে। আবার, একবার অভ্যাস হইয়া গেলে আর সে অভ্যাস পরিত্যাগ করা যায় না। “মনুষ্য নানা প্রকারে যেরূপ বিষাক্ত পদার্থ উদারস্থ করে, আর কোন প্ৰাণীকেই সেরূপ করিতে দেখা যায় না। আমোদ প্ৰমোদের জন্য ও শরীর বলিষ্ঠ করিবার ছলে আমরা নানা প্ৰকার উত্তেজক বিষ উদারস্থ করিয়া আয়ু ও শক্তি ক্ষয় করিয়া থাকি। তাহা না করিয়া স্বাভাবিক খাদ্য গ্ৰহণ করিলে জীবনী শক্তির সদ্ব্যবহার হয় এবং দীর্ঘ ও সুস্থ জীবন লাভ করিতে পারা যায়। ১ চা খাইলে লোককে সুরাপায়ীদিগের মত অজ্ঞানাবস্থায় পতিত হইতে হয় না বটে, কিন্তু চা পান অভ্যস্ত হইয়া গেলে আর তাহা ছাড়িতে পারা যায় না এবং অতিরিক্ত চা শরীরস্থ হইয়া প্ৰভূত অনিষ্ট সাধন করিয়া থাকে। এমন অনেক লোক দেখিতে পাওয়া যায় যে, এক পেয়ালা চা না পাইলে প্ৰাতঃকালে বিছানা হইতে উঠিতে পারে না, অথবা উঠিয়া কোন কাৰ্য্যে মন দিতে পারে না । BDBD DB BB DBD DD D S SuSBDB DDBD DBBDB উপস্থিত হয়, আবার তাহার পরীক্ষণেই অবসাদ প্ৰকাশ পায়। ইহা স্বাভাবিক নিয়ম। এই অবসাদ নিবারণার্থ অনুবার চা পান করিতে হয়। এইরূপে অতিরিক্ত-চা-পান-জনিত বিষাক্ত অবস্থা প্ৰকাশ পাইতে দেখা যায়। আমরা অনেক স্থলে চা-পান জন্য স্নায়বিক দুর্বলতা বা নিউর্যাস্থিনিয়া রোগ হইতে দেখিয়াছি। চাপান করিলে পাকস্থলীর অবসাদ উপস্থিত হয় ও অনেক প্রকার