পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

sy ਜੈ ਢਿ| ছিল। এই প্ৰথা অতি উত্তম বিলিয়াই আমাদের বিশ্বাস। শরীয়ে তৈল মর্দন করিলে হঠাৎ ঠাণ্ডা লাগার ভয় থাকে না, এবং শরীরও হৃষ্টপুষ্ট হইতে থাকে। যে সকল আধুনিক শিক্ষিত যুবকেরা ইউরোপীয়দিগের অনুকরণে তৈলমর্দনকে ঘূণীর চক্ষে দেখেন, তাহারা আমাদের এ উপদেশমত কাৰ্য্য করিতে অস্বীকার করিবেন। কিন্তু তঁাহারা বোধ হয় জানেন না যে, বৰ্ত্তমান সময়ে সেই ইউরোপীয়েরাও তৈলমর্দনের উপকারিতা স্বীকার করিতেছেন। শিশু যখন বড় হইতে থাকে, তখন তাহার শরীর ও মনের প্রতিও পিতা মাতাকে দৃষ্টি রাখিতে হইবে। এই সময়ে শরীররক্ষা ও চরিত্রগঠনের উপদেশ দান করিলে ও উপায় নিৰ্দ্ধারণ করিয়া দিলে তাহার ভবিষ্যৎ জীবন ভাল হইবার সম্ভাবনা। এরূপ না করিলে তাহার চরিত্র দূষিত, শরীর অসুস্থ ও মন বিষন্ন হইয়া পড়ে ; এমন কি, শেষে অকাল মৃত্যু পৰ্য্যন্ত ঘটিয়া থাকে। এই সময়ে তাহার বিদ্যা শিক্ষারও উপায় বিধান করিয়া দিতে হইবে। এই সকল বিষয় নিয়মিতরূপে করিতে পারিলে তাহার জীবন দীর্ঘস্থায়ী হয় এবং সুখ সম্পদের আধার হইয়া উঠে । বিদ্যা শিক্ষা ও পাঠ সমাপন হইলে তাহাকে জীবিকা নিৰ্ব্বাহের উপায় অৰলম্বনে প্ৰবৃত্ত করিতে হয় এবং এইরূপে যৌবনসীমায় পদাৰ্পণ করিলে বিবাহ দিয়া সংসারক্ষেত্রে প্রবিষ্ট করিয়া দিতে হয় । বিবাহ সম্বন্ধে আমাদের দেশে বড়ই বিষম বিশৃঙ্খলা দেখিতে পাওয়া যায়। এ দেশে পিতা মাতারা পুত্রের অল্প বয়সে বিবাহ দিয়া আপনার নিশ্চিন্ত হন, কিন্তু ভবিষ্যতে এরূপ বিবাহের যে কি বিষময় ফল ফলিবে, তাহা একবারও ভাবিয়া দেখেন না। আমাদের ፻፶ "* حمستحدہ عدد-ص سخت