পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/৬৪

Vę, औश्र्नौ अंख्रि । করিতে পারা যায় না। এই সময়ে সকলেরই লোভ, মোহ অহঙ্কার প্রভৃতিতে বিসর্জন দিয়া নিশ্চিন্তমনে কাল যাপন করিতে চেষ্টা করা উচিত। যাহারা ধৰ্ম্মপ্রাণ, তাহারা যদি এই সময়ে কেবল ঈশ্বরপরায়ণ হইয়া ধৰ্ম্মকাৰ্য্য সম্পাদনে সময় ক্ষেপণ করিতে পারেন, তাহা হইলে তাহারা অনায়াসে দীর্ঘ জীবন লাভ করিতে সমর্থ হন। মনের সঙ্গে জীবনী শক্তির বিশেষ*সম্বৰ আছে। মনের অবস্থা ভাল থাকিলে, জীবনী শক্তি অপ্রতিহত্ব ভাবে কাজ করিতে পারে, সুতরাং দীর্ঘ জীবন লাভ হইয়া থাকে। কিন্তু সৰ্ব্বদা মানসিক চিন্তাতে ব্যাপৃত থাকিলে শীঘ্রই বাৰ্দ্ধক্যাৱস্থা আনীত হয় এবং মৃত্যুও শীঘ্ৰ উপস্থিত হইয়া তাহার সকল চিন্তার শেষ করিয়া দেয়। অতএব স্বাস্থ্যসম্পন্ন হইয়া দীর্ঘ জীবন লাভ করিতে হইলে মানসিক চিন্তা ও দুর্ভাবনা একেবারে পরিত্যাগ করিতে হইবে। হোমিওপেথিক চিকিৎসাশাস্ত্রের আবিষ্কৰ্ত্ত মহাত্মা হানিমান ঊনানব্বই বৎসর বয়সে দেহত্যাগ করেন। শুনা গিয়াছে, মৃত্যুর অল্পদিন পূর্বেও তিনি রোগী পরীক্ষা করিয়া ঔষধের ব্যবস্থ করিয়াছেন, এবং বিবিধ গবেষণাপূর্ণ পুস্তক প্রণয়ন ও অনেক পুস্তকের পুনঃসংস্করণ করিয়া গিয়াছেন। জৰ্ম্মাণ সম্রাটের একজন esDD BB DBD S S BDBD DuD BDBBDD DBBB DDD তাহাকে সেই রোগ হইতে মুক্ত কুরিয়াছিলেন। শরীর সুস্থ ও কৰ্ম্মক্ষম রাখিতে হইলে অতিরিক্ত পরিশ্রম করা উচিত নহে, এই বলিয়া তিনি তঁহাকে এক পত্ৰ লিখিয়াছিলেন। সেই পত্রে এই * কয়েকটা কথা মাত্র লিখিত ছিল-“ যশ, অর্থ মাড় এবং পাঞ্জিতৃ