পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

w8 औदमैी भखिी । বহুমূত্র রোগে আক্রান্ত হইলেন। তাঁহার পর যে কয়েক বৎসর বঁাচিয়াছিলেন, সেই কয়েক বৎসরই তাঁহাকে কেবল রোগের যন্ত্রণা ভোগ করিয়া কালক্ষেপ করিতে হইয়াছিল। পরিশেষে তিনি পৃষ্ঠত্ৰণ LBDu SDBDBDuD DDDS S BBD BDD DBBB S DDDDD DBBBD করিলেন। ইহাতেই দেখা যাইতেছে যে, প্ৰথম হইতেই শরীর সুস্থ ও সবল রাখিতে বিশেষ যত্ন করা আবশ্যক। আমরা যে সমুদায় বিষয়ের উল্লেখ করিয়াছি তাঁহাতেই উপলদ্ধি হইবে যে, নিয়মিতরূপে জীবনযাত্রা নিৰ্বাহ করিলে দীর্ঘ জীবন লাভ করিয়া সুখে কাল যাপন করা যায়। চেষ্টা থাকিলে এবং অভ্যাস করিলে ইহা সহজেই সাধিত হইতে পারে। ইহার প্রথম উপায় সংযম-শিক্ষা। বাল্যকাল হইতে যদি সংযমশিক্ষা হয়, তাহা হইলে সংসারে প্রবিষ্ট হইয়া সকল কাৰ্য্যই निवभिडक्रीत्श्र नाथन कब्रां शांघ्र। न९शभ उांद्र किछूछे नश्, अडिब्रिड লোভ, মোহ প্ৰভৃতি দ্বারা সৰ্ব্বদা চালিত না হওয়া। আমাদের যে বৃত্তিগুলি আছে, তাহদের অতিরিক্ত চালনা করিলেই শরীর ও মন নিস্তেজ হইয়া যায়। ইহাদিগকে নিয়মিতরূপে চালনা করিতে পারিলেই সংযম-শিক্ষা হয়। ইহা প্রথম প্রথম দুঃসাধ্য ও কষ্টকর বলিয়া মনে হইতে পারে, কিন্তু অভ্যস্ত হইয়া গেলে আর কোন কষ্ট থাকে না। বাল্যকালে যখন বুদ্ধিবৃত্তি প্রখর থাকে, তখন যদি পিতা-মাতা ও আত্মীয়ের যত্ন করিয়া সংযম শিক্ষা দেন, তাহা হইলে বয়োবৃদ্ধির সঙ্গে সঙ্গে স্বাস্থ্যের উন্নতি হয় এবং দীর্ঘ জীবন লাভও হইতে পারে। যৌবনে যখন কাৰ্য্যক্ষেত্রে অবতীর্ণ হইতে