পাতা:জীবনী শক্তি - প্রতাপচন্দ্র মজুমদার.pdf/৬৯

Visų Viet Vt হয়, তখন সংযমের উপরে বিশেষ দৃষ্টি রাখিতে হয়। ইহা দ্বারাই অর্থে পার্জন, যশোলাত প্ৰভৃতি সকলই সম্পাদিত হইতে পারে, অথচ অকালে শরীরীক্ষয় হেতু কালকবলে পতিত হইতে হয় না। আমাদের যে সমুদায় ইন্দ্ৰিয় আছে, তাহদের সকলেরই প্রভূত কাৰ্য্য আছে। রীতিমত কাৰ্য্য করিয়া গেলে তাহারা সতেজ থাকে এবং শরীর রক্ষার্থ যাহা আবশ্যক, তাহ সহজেই সম্পাদিত হইতে পারে। এই ইন্দ্ৰিয় সকলের অযথা ও অতিরিক্ত ব্যবহার করিলে অসময়ে ধবংস উপস্থিত হয়। আমাদের দেশের অধিকাংশ লোক এইরূপ অযথা পরিশ্রম করিয়া শরীরীক্ষয় করিয়া ফেলেন। স্কুলের ছাত্রেরা অতিরিক্ত পরিশ্রম করিয়া মাথাধরা, মাথাঘোরা, পরিপাকের ব্যাঘাত, দুর্বলতা প্ৰভৃতি আনয়ন করিয়া থাকেন। সুতরাং বিদ্যালাভ ও অন্যান্য বিষয়ে পারদর্শিতা লাভ করিলেও র্তাহারা দুৰ্বল ও রুগ্ন শরীর লইয়া সাংসারিক কোন কাজই করিতে পারেন না । তঁহাদের অধীত বিদ্যা ও জ্ঞান কোন উপকারেই আইসে না। ব্যবহারাজীবদিগের মধ্যেও দেখিতে পাওয়া যায় যে, দিবারাত্রি শারীরিক ও মানসিক পরিশ্রম করিয়া র্তাহারা আপনাদের শরীর নিস্তেজ করিয়া ফেলেন এবং কেহ কেহ বা অকালে জীবলীলা সম্বরণ করিয়া থাকেন। এরূপ ঘটনা অনেক দেখিতে পাওয়া যায় । চিকিৎসকদিগকে স্বাৰ্থ ব্যতীত পরোপকারের জন্যও অনেক সময়ে পরিশ্রম ও ক্ষতি স্বীকার ‘ করিতে হয়। উহা অনিবাৰ্য্য । যখন কোন দরিদ্রের কুটীরে উপস্থিত হইয়া তাহার রোগক্লিষ্ট দেই, • LLL DDD KDBD SLS DBBDDDBBDBBD S DDD BDBB TYYu B