পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

খুনের পরদিন 伊游 سسسسس বাধা দিয়া বিরক্তিব্যঞ্জক মস্তকান্দোলন করিয়া দত্ত সাহেব বলিলেন, “অনেক কারণ আছে বাপু, অনেক কারণ আছে ; যদি তিনি সহসা এমন কঠিনভাবে সেলিনার সহিত সুরেন্দ্রনাথকে দেখা করিতে মানা না করিতেন, তাহা হইলে কাল ডাক্তার বেণ্টউডের সহিত দেখা করিবার জন্য সুরেন্দ্ৰনাথের আলিপুরে যাইবার আর কোন প্রয়োজন ছিল না। কাল যদি সুরেন্দ্ৰনাথ বাড়ীর বাহির না হইত, তাহা হইলে কি আমার এমন সৰ্ব্বনাশ হয় ! সেলিনার মা আর সেই জুলেখা এই খুনের ভিতরে নিশ্চয়ই আছে।” 事 来 鲁 皋 সেইদিন অপরাহে রহিমবক্স আসিয়া দত্ত সাহেবকে বলিল, “জুলেখা আপনার সহিত দেখা করিতে আসিয়াছে।” নাসাভ্ৰকুঞ্চিত করিয়া উচ্চকণ্ঠে দত্ত সাহেব বলিলেন, “সে ডাকিনীকে এখান থেকে এখনই দূর ক’লে দাও—এখনই দূর ক’রে দাও!” ডাক্তার বেণ্টউড তখন উপস্থিত ছিলেন। তিনি কহিলেন, “কাজটা ঠিক হয় না। যাহাতে সুরেন্দ্ৰনাথের হত্যাকারী ধরা পড়ে, বোধ হয়, এমন কোন সন্ধান পাইয়া জুলেখা খবর দিতে আসিতে পারে।” দত্ত সাহেব বলিলেন, “তা” আমার কাছে কেন ? সে পুলিসে যাক, আমার সঙ্গে দেখা করিয়া কি হইবে ? আপনি ভুল বুঝিয়াছেন, সে ডাকিনী এমন বোকা নহে যে, ফাঁসীর দড়ীটা টানিয়া নিজের গলায় জড়াইবে।” অমরেন্দ্রনাথ কহিলেন, “জুলেখা যে দোষী, এখনও তাহার এমন বাধা দিয়া, টেবিলের উপরে করাঘাতের উপর করাঘাত করিয়া দত্ত সাহেব কহিলেন, “শীঘ্রই সে প্রমাণ পাওয়া যাইবে ; আমি সহজে