পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

स्रीठिना G. Ambaba “আচ্ছা-আচ্ছ—সে আমি ইহার পর বুঝিব,” বলিয়া বিরক্তভাবে দত্ত সাহেব অন্যদিকে মুখ ফিরাহলেন। বেণ্টউড আর বিছু না বালিয়া, বাহির হইয়া গেলেন । ক্ষণপারে দত্ত সাহেব মৃদুস্বরে অমরেন্দ্ৰকে বলিলেন, “ডাক্তার বেণ্টউড লোকটা কেমন ? কি বোধ হয় ?” আমার । আমার তা বড় ভাল বলিয়া বোধ হয় না । দত্ত। লোকটার উপরে আমারও কিছু কিছু সন্দেহ হয়। আমার বোধ হয়, বেণ্টউড এ খুনের ভিতরে আছেন, হয় তিনি নিজে খুন করিয়াছেন, না হয় যে লোক খুন করিয়াছে, তাহাকে জানেন । অমর । না, আমার তা’ মনে হয় না । এমন কোন কারণ দেখি না, যাহাতে ড়াক্তার বেণ্টউড সুরেন্দ্রনাথকে হত্যা করিয়াছেন বলিয়া আমার মনে কিছুমাত্ৰ সন্দেহ হইতে পারে। দত্ত। সুরেন্দ্রনাথের সহিত সেলিনার বিবাহে সে একজন তিযোগী । অমর। তাহা হইলে সুরেন্দ্রনাথের হত্যাকারী বলিয়া আমার উপরেও আপনার সন্দেহ হওয়া উচিত। বেণ্টউডের ন্যায় আমিও সুরেন্দ্ৰনাথের এ বিবাহে প্ৰতিযোগী ছিলাম । কথাটা শুনিয়া দত্ত সাহেব শিহরিয়া উঠিলেন। কম্পিত্যকণ্ঠে বলি,লেন, “না-ঈশ্বর যেন না করেন, তোমার উপরে আমাকে কখনও এমন সন্দেহ করিতে হয় ! কিন্তু অমর, আজ আমাদের বড়ই দুদিন ; হত্যাকারীকে সন্ধান করিয়া বাহির করিবার জন্য এখন আমাদের প্ৰাণপণে চেষ্টা করিতে হইবে । এই গভীর রহস্যের তলদেশ পৰ্য্যন্ত উদঘাটিত করিয়া ফেলিতে হইবে। জুলেখার উপরেই আমার বেশী DDDS S DDDDSS BBD BBSBgg BDBB BDB DDBBD DBD DDS uf