পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১১১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জীবন্মত-রহস্য কেমন করিয়া তাহাতে বিষ দিতে হয়, সব সে জানে। } বিষ-গুপ্তির বিষও cन Cडश्राद्ध कड़िgड डicन ।।” অমরেন্দ্রনাথ কহিলেন, “কিন্তু জুলেখা ত স্পষ্ট বলিয়া গেল, সে বিষগুপ্তি কখনও দেখে নাই।” “স্মিথ্যা কথা-মিথ্যা কথা-ঘোরতর মিথ্যাকথা ! সব জানে সেইহার পর তুমি-যাক, এখন এই পৰ্যন্ত। অন্য সময়ে এই কথার মীমাংসা হইবে।” এই বলিয়া দত্ত সাহেব যে কক্ষে সুরেন্দ্ৰনাথের মৃতদেহ ছিল, উঠিয়া সেই কক্ষের দিকে চলিলেন। দেখিতে দেখিতে সেদিনকার দিনটাও কাটিয়া গেল। দত্ত সাহেবের মৰ্ম্মভেদী শোক-সন্তাপের ন্যায় চারিদিক হইতে সন্ধ্যার অন্ধকার ঘোরতর হইয়া আসিল । তখনও সুরেন্দ্রনাথের মৃতদেহ উদ্যানপাশ্ববৰ্ত্তী নিম্নতলস্থ সেই অনতিপ্ৰশস্ত গৃহের মধ্যে আপাদমস্তক শুভ্ৰবস্ত্রাবৃত হইয়া একটি ছোট বিছানার উপরে পড়িয়া আছে৷ ” একপার্শ্বে একটা বাতী জ্বলিতেছে। সেই অনুজ্জল আলোকে যেন একটা নীরব ভীষণত সেইখানে খুব সজাগ হইয়া উঠিয়াছে। সে গৃহের মধ্যে কেহ ছিল নাকেবল রহিমবক্স । আজ সারারাত জাগিয়া সেখানে পাহারা দিবার ভার তাহারই উপরে অৰ্পিত হইয়াছে।