পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৭১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S 3/ औषद्माउ-ब्रश्छ দত্ত সাহেবকে নীরব থাকিতে দেখিয়া সেলিনা কহিল, “এখন ত আপনি জুলেখার মুখে সকলই শুনিলেন; বোধ করি, আপনার মনে এখন আর কোন সন্দেহ নাই ।” দত্ত সাহেব কহিলেন, “না, আপাততঃ আমার মনে আর কোন সন্দেহ नांशे সেলিনা কহিল, “জুলেখার মুখে যা’ শুনিলেন, তাতে হত্যাকারীর সন্ধান হইতে পারে, এমন কোন সুত্ৰ দেখিতে পাইলেন কি ?” দত্ত সাহেব নিতান্ত চিন্তিতভাবে ক্ষণেক সেলিনার মুখের দিকে চাহিয়া রহিলেন। তারপর শুষ্ককণ্ঠে কহিলেন, “হা, জুলেখার কথায় একটা নূতন সূত্ৰ পাইয়াছি; ইহা আমি আগে ভাবি নাই। এখন আমি চলিলাম।” এই বলিয়া দত্ত সাহেব গমনোন্তত হইলেন। সেলিনা সাগ্রহকণ্ঠে কহিল, “আবার কখুন। আপনার সঙ্গে দেখা হইবে ?” দত্ত সাহেব কহিলেন, “এই নূতন, সুত্রের শেষ সীমা পৰ্য্যন্ত দেখিয়া তাহার পর সাক্ষাৎ করিব।” পরীক্ষণে দত্ত সাহেব দ্রুতপদে সোপানবতরণ করিয়া নীচে নামিয়া গেলেন । দত্ত সাহেবের প্রস্থানের অনেকক্ষণ পরে সেলিনা মলিনমুখে জুলেখার মুখের দিকে চাহিল। সংক্ষুব্ধস্বরে কহিল, “দেখ দেখি জুলেখা, তোর জন্য আজ কত মিথ্যা কথা বলিতে হইল। তুই যে কথা বলিতে মানা করিয়া দিয়াছিস, তার একটা কথাও মুখ দিয়া বাহির করি নাই।” বিশেষ আগ্রহের সহিত জুলেখা কহিল, “বেশি হইয়াছে, কিসের এত उन : अभि बलि-”