পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৮৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

S\be জীবন্মত-রহস্য দত্ত সাহেব তখনই আশানুল্লাকে আনিয়া সেই স্থানে উপস্থিত করিবার জন্য জনৈক ভৃত্যকে আদেশ করিলেন। দত্ত সাহেব কহিলেন, “আশানুল্লা কখনই দোষী নহে। কেন সে বিষগুপ্তি চুরি করিবে? আর সুরেন্দ্রনাথকে হত্যা করিয়া বা তাহার মৃতদেহ অপহরণে আশানুল্লার কি লাভ ? আর সে যদি নিজেই দোষী হইবে, তাহা হইলে সাধ করিয়া নিজের গলা ফাঁসীকাঠে বাড়াইয়া দিতে সে এত শীঘ্ৰ কখনই এই বিষ-গুপ্তি বিক্রয়ের জন্য বাহির করিত না ।” অল্পক্ষণ পরে চারিদিকে সভয়ে চাহিতে চাহিতে চোরের মত আশানুল্লা ভূত্যের সহিত সেই কক্ষমধ্যে প্রবেশ করিল। ो छूङा চলিয়া গেল । 来“ 柴 米 米 米 米 米 ভূতপূর্ব ডেপুটি ম্যাজিষ্ট্রেট সাহেব, বিচূরাসনে বসিয়া পূর্বে যেমন আসামীদিগের মুখের প্রতি ক্ষণকালের জন্য মৰ্ম্মভেদী দৃষ্টিপাত করিতেন, তিনি এখনও তাহা ভুলিতে পারেন নাই। ঠিক সেইরূপ তীক্ষ্মদৃষ্টিপাতে ক্ষণকাল আশানুল্লার দিকে চাহিয়া রহিলেন। আমিনাও আশানুল্লাকে তখন কোন কথা জিজ্ঞাসা করিল না । ব্যাপার কিরূপ ঘটে, তাহাই জানিবার জন্য সে সকৌতুহল হৃদয়ে অবায়ুখে একবার দত্ত সাহেবের এবং একবার আশানুল্লার মুখের দিকে চাহিতে १ांकिळ । আশানুল্লার মুখের উপরে সেইরূপ তীক্ষদৃষ্টি স্থাপন করিয়া দত্ত সাহেব কহিলেন, “তোর নাম কি ?” “ख्ााभाष्ट्रक्षा “আর কোন নাম নাই ?”

  • न, @शे क्रप्रेझे नांभ ।”