পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ye জীবন্মত-রহস্য অমরেন্দ্রনাথ কহিলেন, “কিছু না । আপনি ?” “আমি সৰ্ব্বান্তঃকরণে বিশ্বাস করি,” বলিয়া বেণ্টউড সাহেব নিজের চেয়ারখানা টানিয়া লইয়া সুরেন্দ্রের সম্মুখে বসিলেন। এবং সুরেন্দ্ৰনাথের দক্ষিণ ও বাম হস্তের করা-রেখাদি বিশেষ মনোযোগের সহিত দেখিতে লাগিলেন। দেখিয়া ক্ষণপরে বলিলেন, “জীবন্মত্যু— তোমার জীবনে জীবন্মত্যু একটী প্রধান ঘটনা। সুরেন্দ্রনাথ, এ প্ৰহেলিকার অর্থ কি বল দেখি ?” শুনিয়া, শিহরিত হইয়া, চকিত হইয়া বিস্ময়সংক্ষুব্ধকণ্ঠে সুরেন্দ্রনাথ কহিলেন, “জীবন্মত্যু! ডাক্তার সাহেব, আপনার এ অসঙ্গত কথার কোন মানে খুজিয়া পাই না।” cदe७। जश्ख श्ांद्र भांप्न श्रद न। स्रांभि ऊ श्रृंदर्श বলিয়াছি, এ একটি দুর্ভেদ্য প্ৰহেলিকা। 『 “জী-ব-ন-মৃ-ত্যু!” চক্ষু, ললাট, নাসিকা, কুঞ্চিত করিয়া অমরেন্দ্ৰনাথ বলিলেন, “বোধ হয়, আপনি পক্ষাঘাতের কথা বলিতেছেন ?” বেণ্টউড। ঠিক হইল না। চুরুটে একটী সুদীর্ঘ টান দিয়া দত্ত সাহেব বলিলেন, “তবে কি কোন প্ৰকার মৃগীরোগ নাকি হে ?” cदगठ७ । उांश७ नम्र। সুরেন্দ্রনাথ অবিশ্বাসের হাসি হাসিয়া বলিলেন, “মিঃ বেণ্টউড, আপনিই আপনার এ প্ৰহেলিকার অর্থ করিতে পারেন। আমাদের जाक्षुम्नद्ध काश्न ।” বেণ্টউড বলিলেন, “না, আমি নিশ্চয় করিয়া কিছুই বলিতে পারি না। যা’ ঘটিবার সম্ভাবনা, তা” আমি অনুভবে কিছু বুঝিতে পারিয়াছি अी ।”