পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৯১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

is জীবন্মত- 35 -- — আশানুল্লা সভয়ে বলিল, “কিছু না। আমাকে পথে দেখতে পেয়ে ডাক্তার সাহেব ঐ চালেন-দেশমের খবর দিতে জুলেখার কাছে আমাকে পাঠিয়ে দিয়েছিলেন।” দত্ত। এ কতদিনের কথা ? আশা। খুনের আগে। দত্ত। বুঝিয়াছি। [ ক্ষণপারে। ] আশানুল্লা, তুই যদি আমাদের বাড়ীতে থাকিস্ত বল। গুলি গাঁজার খরচ পাবি, ত’ ছাড়া রোজ খুব পেট ভ’রে খেতে পাবি। কি বলিস ? আশা। কেন থাকব না, হুজুর ? না খেতে পেয়ে ম’রে গেলেম! হুজুরের সঙ্গে ব’কে ব’কে এখন এত খিদে পেয়েছে যে, আর আমি একটুও দাঁড়াতে পারছি না। দত্ত। তুই এখন বাড়ীর ভিতরে উঠানে গিয়া দাঁড়া। আমি বেহার দিয়ে খাবার পাঠিয়ে দিচ্ছি। তার পর তোর এখানে থাকুবার একটা डाल दgनांदरठ क'tद्ध दि। একটার স্থলে দশটা সেলাম করিয়া আশানুল্লা ঘরের বাহির হইয়া গেল । দত্ত সাহেবের এই সকল কাৰ্যকলাপ দেখিয়া সাতিশয় বিস্ময়ের সহিত আমিন জিজ্ঞাসা করিল, “এ সকল কি ব্যাপার? আমি ভাল বুঝিলাম मा ” শুষ্ককণ্ঠে দত্ত সাহেব কহিলেন, “ব্যাপার বড় সহজ নহে-বিষ-গুপ্তির অপর নাম চালেন-দেশম। এই হত্যাকাণ্ডে ডাক্তার বেণ্টউডও জড়িত আছে।”