পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

তৃতীয় পরিচ্ছেদ অমরেন্দ্ৰ-বিভ্রাটে রহিম দুই-একটি কথায় আবার অবসন্ন হইয়া পড়িল। তাহার আবার মোহ হইল। সে আর কথা কহিতে পারিল না । সেখানে থাকিয়া আর কোন ফলোদয় হইবে না বুঝিয়া, এবং যাহাতে রহিমের শুশ্ৰষা ভাল রকমে হয়, সেজন্য দত্ত সাহেব গফুরের মাকে বিশেষরূপে সতর্ক করিয়া সে স্থান পরিত্যাগ করিলেন। এবং অমরেন্দ্ৰনাথের সহিত দেখা করিতে চলিলেন । অমরেন্দ্রনাথের ঘরে সমরেন্দ্ৰকে দেখিতে পাইলেন না। বাতায়ন উন্মুক্ত করিয়া দেখিলেন, বাংলো ঘরের সম্মুখে উন্মুক্ত তৃণভূমিতে অতি বিষঃভাবে ধীরে ধীরে অমরেন্দ্র একাকী পরিক্রমণ করিতেছেন। দত্ত সাহেব তঁহার সহিত দেখা করিতে নীচে নামিয়া আসিলেন। তাহার পর যখন অমরেন্দ্রনাথ দত্ত সাহেবকে ক্রমশঃ তাহার নিকটবৰ্ত্তী হইতে দেখিলেন, তখন সৰ্ব্বনাশ গণিলেন ; আবার হয়ত তিনি সেই সকল কথা তুলিবেন, আবার হয় ত তিনি পীড়াপীড়ি আরম্ভ করিবেন, এইসব ভাবিয়া অমরেন্দ্রের স্নান মুখ আরও স্নান হইয়া গেল। তাহার পর দত্ত সাহেবের প্রথম কথায় অমরেন্দ্র নিজের বিপদ বুঝিয়া শিহরিত এবং সশঙ্ক श्घ्रा डेलिन। দত্ত সাহেব কহিলেন, “শুন, অমর। তোমার সাহায্য ব্যতিরেকে আমি এখন প্রকৃত ঘটনা জানিতে পারিয়াছি।” अभङ्ग। ॐझऊ घाना कि ?