পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৭৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জুলেখার কাণ্ড SRt S) দত্ত সাহেব কহিলেন, “জুলেখা যে পলাইয়া যাইতেছে, তাহা আমি কিরূপে জানিব ? আমি মনে করিয়াছিলাম, আপনাদের কোন কাজে সে কোথায় যাইতেছে।” ' সেলিনার মাত কহিলেন, “না, কই-আমরা আজ তাহাকে কোথাও পাঠাই নাই। আপনি তখনই তাহাকে ধরিলে ভাল করিতেন।” দত্ত সাহেব কহিলেন, “এরূপ ঘটবে পূর্বে জানিলে আমি নিশ্চয়ই তাহাকে ধরিতাম। কিন্তু, তাহাকে ধরিয়াই বা কি কাজ হইবে ? বেণ্টউডের কাছে টম্বরু পাথর থাকিতে জুলেখা বেণ্টউডের বিরুদ্ধে अंक कथ७ ७कांश कब्रिटद न ।।”

  • সে কথা আর একবার করিয়া বলিতে।” দ্বারের বাহির হইতে নারীকণ্ঠে কেহ কহিল।

সবিস্ময়ে সকলে সেইদিকে চাহিয়া দেখিলেন। সাশ্চর্য্যে দেখিলেন, দ্বার সম্মুখে দাড়াইয়া-জুলেখা b হাস্তে ও আনন্দে তাহার কৃষ্ণমুখমণ্ডল উদ্ভাসিত হইয়া ঝকঝাঁক্‌ করিতেছে।” বিস্ময়াতিশয্যে সেলিনা ত্র্যান্তে উঠিয়া কহিল, “জুলেখা, আমাদিগকে মা বলিয়া এতক্ষণ তুই কোথায় গিয়াছিলি ? আমরা ভাবিতেছিলাম, সাক্ষ্য দিবার ভয়ে তুই পলাইয়া গিয়াছিস।” জুলেখা কহিল, “পলাইব কেন ? আমি আদালতে গিয়া ঠিক ঠিক बविधा कांनिद । জুলেখার সহসা এরূপ অপ্রত্যাশিতপূর্ব মতি-পরিবর্তনের কারণ হৃদয়ঙ্গম করিতে না পারিয়া সাতিশয় বিস্ময়ের সহিত দত্ত সাহেব একটু শ্লেষ করিয়া তাহাকে কহিলেন, “টম্বরু পাথরের কথা বুঝি তোর মনে नाझे ?”