পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৮৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

আদালতে R(t pengguhpur---- বন্দীর তরফের ব্যারিষ্টার মিঃ অমরেন্দ্ৰনাথ হস্তভঙ্গী সহকারে কহিলেন, “যাহা আপনি বলিয়াছেন, যথেষ্ট। সামান্য এতটুকুকে পাউরুটীির মত ফাঁপাইয়া এত বড় করিবার ক্ষমতা আপনার খুব আছে। অতএব লাসচুরী সম্বন্ধে আপনি আর কোন কথা উত্থাপন না করিলেই ভাল झम्न ।” বিচারপতি দেখিলেন, একটা ঘটনার সহিত আর একটা ঘটনার সংশ্লিষ্ট ও ঘনিষ্ট সম্বন্ধ, তখন এ সম্বন্ধে যাহা কিছু সমুদয় বৃত্তান্ত অবগত হওয়া আবশ্যক। এই ঘটনা হইতে অপর ঘটনার এমন কোন বিষয় পাওয়া যাইতে পারে যে, অপরটা তাহাতে খুব ভারী হইয়াও উঠিতে পারে, হাল্কা হইয়াও যাইতে পারে। তিনি গভর্ণমেণ্ট তরফের ব্যারিষ্টারকে তাহার বক্তব্য শেষ করিতে অনুজ্ঞা করিলেন । কোম্পানী তরফের ব্যারিষ্টমীর কহিলেন, “মিঃ আর দত্ত, সুরেন্দ্ৰনাথের মৃতদেহ নিজ বাটীতে লইয়া গিয়া একটা ঘরের ভিতর রাখিয়াছিলেন। আসামী, জুলেখার সাহায্যে সেই মুতদেহ অপহরণ করিয়াছেন।” অমরেন্দ্ৰনাথ কহিলেন, “আপনিষ্ঠ যাহা বলিতেছেন, তাহা একান্ত । অপ্ৰমাণ্য। আপনি ভুল বলিতেছেন।” । কোম্পানী-তরফের ব্যারিষ্টার কহিলেন, “আমার যে কিছুমাত্র ভুল হয় নাই, তাহা আমি নিজে বেশ জানি। আমি যাহা যাহা বলিয়াছি, উপস্থিত বিশিষ্ট সাক্ষীর দ্বারা এখনই সে সকল প্ৰমাণীকৃত হইবে। মিঃ আর দত্তকে উপস্থিত হইতে হুকুম হউক।” has