পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/২৯৩

文心令 औतनाउ-द्रश्छ নিকটে লইয়া যান। আমি আসামীকে লাসচুরী করিতে দেখিয়াছি। একখানি গাড়ীর ভিতরে লাস রাখা হয়। গাড়ীতে সহিস কোচম্যান কেহই ছিল না। আসামী গাড়ীর ভিতরে লাস রাখিয়া নিজেই সেই গাড়ী হঁাকাইয়া দিলেন। আমি সেই গাড়ীর পিছনে বসিয়া আলিপুরে আসামীর বাড়ীতেও গিয়াছিলাম। আমি আসামীর নিকট হইতে কিছু আদায়ের চেষ্টায় এইরূপ করিয়াছিলাম।” তাহার পর রহিমবক্সের ডাক হইল। রহিমবক্স পূৰ্ব্বাপেক্ষা অনেকটা সুস্থ হইতে পারিয়াছে। লাসাচুরীর রাত্রে জুলেখা শয্যাতলে লুকাইয়া থাকিয়া যেরূপভাবে সহসা তাহাকে অজ্ঞান করিয়াছিল, তাহা নিজের এজাহারে প্রকাশ করিল। তাহার পর জুলেখার ডাক হইল। তাহার জোবানবন্দীর সারাংশ এই ;-আমি বিষ-গুপ্তির বিষ তৈয়ারি করিতে জানি। আমি আসামীকে BBB DD DS BDB DDD DDBSBDBDBB sBD DBDBDS আসা করিতেন ; ক্ৰমে ভঁদহার সহিত আমার পরিচয় হয়। আসামী YDD DBBBB DBDBBDS DLDLY DBBD S SDDD BB LBDBDS খানি টম্বরু ছিল ; টম্বরুর অনেক গুণ, টম্বরু দ্বারা কাউরূপী সিদ্ধ হওয়া যায় ; আমি টম্বরুর জন্য আসামী সাহেবকে বড় ভয় করিতাম। আসামী মিস সেলিনাকে বিবাহ করিতে ইচ্ছুক ছিলেন। কিন্তু মিস সেলিনাকে সুরেন্দ্ৰনাথের অনুরক্ত দেখিয়া আসামী সুরেন্দ্রনাথকে হত্যা করিতে কৃতসঙ্কল্প হন। আসামী সেই সময়ে দত্ত সাহেবের বাড়ীতে চালেনাদেশম দেখিতে পান ; সেই চালেন-দেশমের দ্বারা সুরেন্দ্রনাথকে হত্যা করিবেন বলিয়া স্থির করেন । আমি তাহার সাহায্য করিতে সম্মত