পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩৫৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুরিশেষ । श्मिछिभ कि ? বহুবিধ ভাষার বহুবিধ পুস্তক, সাময়িক পত্রিকা ও সংবাদপত্র হইতে সঙ্কলিত । ১৮০০ শতাব্দীর শেষভাগে ফুেডরিক অ্যাণ্টনী মেসন্মার নামক জাৰ্ম্মণ দেশীয় চিকিৎসক, মনুষ্যদেহ-নিঃস্থত তাড়িত-প্রবাহ পরিচালনা দ্বারা রোগিগণকে নিদ্রাভিভূত করিয়া চিকিৎসা করিতেন। ক্লোরােফরমের ন্যায় শস্ত্ৰ-চিকিৎসাতেই এই প্রক্রিয়ার বিশেষ উপযোগিতা ছিল। তদ্ব্যতীত ইহাতে স্নায়ুবিকারমূলক জুনেক রোগের উপশম হয়। মেসন্মার ইহার প্ৰবৰ্ত্তক বলিয়া ইহার এক নাম মেসমেরিজম। মেসমেরিজমের এক প্ৰকারান্তরের নাম হিপ'নেটিজম । প্ৰায় অৰ্দ্ধ শতাব্দী গত হইল, ডাক্তার ইজডেল নামক গবৰ্ণমেণ্ট কর্তৃক নিয়োজিত জনৈক ডাক্তার হুগলী ও কলিকাতায় মেস্মেরিজম দ্বারা চিকিৎসা করিয়া বিশেষ প্ৰতিপত্তি লাভ করেন। আজুও আমাদের দেশে ঝাড়ফুক পদ্ধতির প্রচলন আছে। নানাবিধ বেদনা, ফিক ব্যথা, শিরঃপীড়া,-সাত এই সকল ঝাড়-ফুকে উপশমিত হয়, তাহা অনেকেই দেখিয়াছেন। কেন হয়, তাহা অনেকেই জানেন না। শরীরেরু-কোন স্থানে হাত বুলাইলে নিজের শরীরস্থ তাড়িত-প্রবাহ অপরের দেহে সঞ্চালিত হইয়া বেদনাযুক্ত স্থানের স্নায়ুমণ্ডলীতে জীবনীশক্তির সঞ্চার করে, সুতরাং বেদনার প্রতীকার হয়। আমরা ঋষিগণ কর্তৃক অনেক রোগ প্ৰতীকারে কথা পুরাণে পড়িয়াছি, সম্ভবতঃ তাহা হিপূনটিজমের जांशंशा श्७ । যীশুখ্ৰীষ্টও গায়ে হাত বুলাইয়া অনেক রোগীকে রোগমুক্ত করিয়াছিলেন। f