পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/৩৬০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

झि१ अप्टेिऊभ कि । সিংহের সহচররূপে ইনি বিলাতে যাত্ৰা করেন। পরে ইনি, দলিপ সিংহ ও ইংরাজদিগের প্রতি বিরক্ত হইয়া ভারতে ফিরিয়া আসেন, এবং সন্ন্যাসী হইয়া হিমালয়ে গমন করেননা তৎপরে যোগসিদ্ধ ভূইয়াছিলেন। অদ্বিতীয় জ্ঞানী ও সুশিক্ষিত সেনেট ম্যাডামের সম্বন্ধে লিখিয়াছেন যে, একদিন , এলাহাবাদ আফিসে ম্যাডামের সহিত দেখা হয়। সেনেট, তিব্বতবাসী কুথমিলালের নামে একখানি পত্ৰ লিখিয়া ম্যাডামের হাতে দিলে, ম্যাডাম ঐ পত্র উড়াইয়া দেন। এবং ৬৭ মিনিটের মধ্যে তিব্বতদেশ হইতে উত্তর আসিয়া পড়ে--উত্তর লেখক লাল সিংহ । তিনি কুথমিলালের আদেশ মত লিখিয়াছিলেন-উত্তরে তাহারও যথাযথ বৃত্তান্ত লিখিত ছিল। একদিন মিশৌরীর ম্যাজিষ্ট্রেটের হাতে একখানি রুমাল দেখিয়া ম্যাডাম বলিলেন, “আপনার রুমালে কাহারও নাম লেখা আছে কি ?” তিনি বলিলেন “হঁ, অগ্নিমার নিজের নাম লেখা আছে।” তঁহাকে বলিলেন, “খুলিয়া দেখুন-কোন স্ত্রীলোকের নাম লেখা আছে।” আশ্চৰ্য্যের বিষয় সেই রুমালৈ একজন বিবির নাম লিখিত রহিয়াছে । তাহার পর আবার অন্যান্য নামও ইচ্ছামত লিখিত হইল । এক সময়ে ম্যাডাম সিমলায় বাস করিতেছিলেন। একদিন বন্ধুবান্ধব ञ्छ् পুহাড়ে বনভোজের আয়োজন হইল । ছয় জনের ব্যবহার মত কাচুের বাসন পেয়ালা ইত্যাদি সঙ্গে লওয়া হইল। পথিমধ্যে আর এক জন বিশিষ্ট বন্ধুর সহিত সাক্ষাৎ হওয়ায়, তিনি দলভুক্ত হইয়া চলিলেন। ক্ৰমে সকলে পাহাড়ের একটি নির্জন স্থানে পহুছিলেন ; তথায় অনাহারাদির আয়োজন হইল। যথাসময়ে ভৃত্যগণ চা উপস্থিত করিল। একটি চার পেয়ালার অভাব হইল-পথে একজন লোক বাড়িয়াছে। তখন দলস্থ একজন ম্যাডামকে বলিলেন, “আপনি ত সকলই পারেন, এ অসুবিধা দূর করুন।” ম্যাডাম প্ৰথমে চিন্তিত হইলেন। তৎপরে কছিলৈন, “বড় কঠিন কাৰ্য্য। ভাল, চেষ্টা করিয়া দেখি ” এই বলিয়া তিনি