পাতা:জীবন্মৃত রহস্য - পাঁচকড়ি দে.pdf/৬২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিবাহ-প্ৰস্তাব মস্তিষ্কের কোন দোষ আছে। সময়ে সময়ে সেটা এইরূপে প্ৰবল হইয়া ·c25여 1” বেণ্টউড দৃঢ়স্বরে কহিলেন, “সুরেন্দ্রনাথ, আমি একবার তোমাকে সতর্ক করিয়াছি। আজও আবার বলিতেছি, বিবাহের কিছু পূর্বে বা পরে নিশ্চয়ই জীবন্মত্যু তোমার অদৃষ্ট-লিপি। আমার কথা প্ৰতি মুহূৰ্ত্তে স্মরণ করিয়ো । এখন আমি চলিলাম।” বেণ্টউড সদপপাদক্ষেপে তথা হইতে নিম্ৰান্ত হইলেন । বেণ্টউড বাহিরে আসিয়া দেখিলেন, সম্মুখদ্বারে জুলেখা তখনও তাহার অপেক্ষায় দাড়াইয়া আছে। তাহার দিকে তীব্ৰ কটাক্ষপাত করিয়া বেণ্টউড কহিলেন, “কিছুতেই কিছু হইল না-এখন আর ‘চালেন-দেশম’ ছাড়া আর কোন উপায়ই नांछे ।”