অষ্টবসু, একাদশ, দ্বাদশ আদিত্য-ভূদেবতা, অন্তরীক্ষদেবতা অকাশ দেবতাগণ, সকলে আপন আপন কর্ম্মফল ক্ষয়ের প্রত্যাশায়, আপন আপন অমরজীবনের সার্থকতালাভের লোভে, এই মরপ্রাণীর দিকে অনিমেষ নয়নে চাহিয়া থাকেন। বিশ্বব্রহ্মাণ্ডকে পালন করে যারা, এই ক্ষুদ্র প্রাণের সম্মুখে ভিখারীর মত দাঁড়াইয়া পাকে তারা। দেবপিতৃলোকেরা ব্রাহ্মণ্যবৃত্তি অবলম্বন করিয়া, এক হাত তুলিয়া এই ক্ষুদ্র প্রাণকে আশীর্ব্বাদ করেন, আর অপর হাত পাতিয়া ইহার নিকটে। আপন ঈঙ্গিত যাচ্ঞা করেন। দেবতারা যজ্ঞাহুতি লোভে, স্বাষিরা। জ্ঞানবিজ্ঞানের লোভে, পিতৃগণ কুলস্থিতিপ্রার্থী হইয়া, ভিখারীবেশে এই ক্ষুদ্র প্রাণের শষ্যাপার্শ্বে আসিয়া উপস্থিত হন। ইহারা সকলে আপন আপন জীবনের সফলতা কামনা করিয়া, এই ক্ষুদ্র প্রাণের বন্দনা করে-
এঘোইগ্নিস্তপত্যেয, সূর্য্যএষ, পর্জন্যো মঘবনেষ, বায়ুরেষ, পৃথিবী রয়িদৈবঃ সদসচ্চামৃতঞ্চ যত্।
অরা ইব রথনাভৌ প্রাণে সর্ব্বং প্রতিষ্ঠিতত্ত্ব।
ঋচো ঘজুংঘি সামানি যজ্ঞঃ ক্ষত্রং ব্রহ্ম চ॥
প্রজাপতিশ্চরসি গর্ভে ত্বমেব প্রতিজায়সে।
তুভ্যং প্রাণ প্রজাগ্লিমা বলিং হরম্ভি যঃ প্রাণৈ প্রতিতিষ্ঠসি
দেবানামপি বহ্নিতমঃ পিতৃণাং প্রথমা স্বধা।
খাধীণ।ঞ্চরিতং সত্যমথর্ব৷ঙ্গিরসামসি ৷
ইক্রস্কংপ্রাণ, তেজসা, রুদ্রোইসি পরিরক্ষিতা।
ত্বমস্তরীক্ষে চরসি, সূর্য্যন্থং জ্যোতিষাপতিঃ॥
ব্রাত্যর্থং প্রাণৈকঋষিরত্তা বিশ্বস্ত সৎপতিঃ।
বয়ম।জন্য দাতারঃ পিত৷ ত্বং মাতরিশ্বন॥
যা তে তনু বাচি প্রতিষ্ঠিতা, যা শ্রেত্রে, যা চক্ষুষি।
