পাতা:টম ব্রাউনের স্কুলজীবন - রাসবিহারী মুখোপাধ্যায়.pdf/১৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ঘােড়া হালায় বসে। ১৮১ । ট্যাডপােল জিজ্ঞাসা করিল “আজ কোনদিকের দৌড়”? অপরে উত্তর করিল “শুনছি ত বাবির দিক দিয়ে কম পক্ষে নয় মাইল, আর বেজায় শক্ত জমি, পয়লা নম্বরের ছুটিয়ে না হলে শেষ কাণ্ডে পৌছানর কোনই আশা নেই"। ট্যাডপােল বলিল “যাক আমি একবার চেষ্টা করে দেখি। ষমাহের এই শেষ দৌড়, যদি শেষ কাণ্ডে গিয়ে পৌঁছুতে পারি তা হলে বড় দলের কাছে রুটি, পনীর, এল, নানারকম খ্যাট মিলবে, আর ককের দোকান ত এলের জন্যে বিখ্যাত। টম বলিল “আমিও চেষ্টা করব। ভাল তাহলে ওয়েষ্টকোট ছেড়ে এসে নামডাকের পর দুয়ারে কান পেতে থেক, তা হলে কোথায় জমায়েৎ হবে শুনতে পাবে”। বাস্তবিকই হাজিরার পর দুজন ছেলে দুয়ারের কাছে দাঁড়াইয়া উকিল “বড় দল খরগােস-কুত্তারা হােয়াইট হলে জমায়েৎ হবে'। টম চামড়ার কটিবন্ধ আঁটিয়া সমস্ত বাহুল্য পােষাক ত্যাগ করিয়াহহায়াইট হল অভিমুখে রওনা হইল। হােয়াইট হল ত্রিকোণকাটা-ছাউনিওয়ালা একটা বাড়ী, সহর থেকে প্রায় মাইল খানেক দূর। সে বলিয়া কহিয়া রাজি করিয়া ইষ্টকেও সঙ্গে লইল। তবে ইষ্ট পূর্ব-সূচনাতেই বলিল যে এটা বছরের সকলের চেয়ে কঠিন দৌড়, তাহারা কোন রকমেই যথা সময়ে ঠিকানায় পৌছিতে পারিবে না। | জমায় স্থানে গিয়া দেখিল সেখানে ৪৫০ জন ছেলে একত্র হইয়াছে। তাহাদের অনেককেই সে ফুটবল খেলায় দৌড়িতে দেখিয়াছিল বলিয়া তাহার মনের দৃঢ় বিশ্বাস হইল যে তাহাদের চেয়ে ইষ্ট এবং সে নিশ্চয়ই আগে পৌছিতে পারিবে।। কয়েক মিনিট কাল অপেক্ষা করিয়া দুজন নামজাদা ছুটিয়ে খরগােস