পাতা:টম ব্রাউনের স্কুলজীবন - রাসবিহারী মুখোপাধ্যায়.pdf/৩১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

।

আর্থারের একজন মিত্রলাভ। ৩০৩ পাগলা বলে। আর যত রকম বিদঘুটে জিনিষ জড় করতে অমন আর দুটি নাই। আর ষষমাহে সে দুটো সাপ পুষেছিল আর সে দুটোকে পকেটে করে নিয়ে বেড়াত। আমি খাতিরজমা, আজও তার দেয়াল খুঁজলে দুচারটা কাটাচুয়া বা আরও কত কি যদি না বেরয় ত কি বলেছি।” আর্থার বলিল “আমার তার সঙ্গে আলাপ করতে বড় ইচ্ছা হয়েছে, আজ ক্লাসে সে আমার পাশেই বসেছিল তার বই হারিয়ে গিয়েছিল তাই আমার বই দেখছিল, এমন ভাল ও নম্র যে আমার বড় পছন হল।” টম বলিল “আহা পাগলা, সে সব সময়ই বই হারায়, আর পড়া দিতে গিয়ে বই থাকে না বলে ধস্তানি খায়।” | আর্থার বলিল “সেই জন্যেই আরও ওর উপর আমার মায়া হয়।” | “বাস্তবিক সে এক মজার লােক” বলিয়া টম সােফার উপর চিত হইয়া পড়িয়া খথক্ করিয়া হাসিতে লাগিল; গেল ষষমাহে তাকে নিয়ে এমন রগড় হয়েছিল। কয়েক দিন ধরে তার পড়ার ঘর থেকে মহা দুখ ছুটে ছিল, বুঝি কে মেরীকে বলে থাকবে, সে আবার আচাৰ্য্যকে বলে দেয়। যাই হােক একদিন অপরাহ্নভােজনের একটু আগে, আচাৰ্য্য তাঁহার বাসায় না গিয়ে, লাইব্রেরী থেকে সটান লম্বা লম্বা পা ফেলে হলঘরে চলে এলেন। ইষ্ট, আমি, আরও পাঁচ ছয় জন আগুনের ধারে বসে ছিলাম, আমরা ত অবাক হয়ে রইলাম, কেন না বাদল দিনে হলথয়ে ঘুষি লড়াই না হলে তিনি এদিকে বছরে একদিনও আসেন কিনা সন্দেহ। তিনি বল্লেন ইষ্ট, এদিকে এসে একবার মাটিনের পড়ার ঘরটা দেখিয়ে দাও ত? চুপি চুপি তবে ত রগড় বাধল’ বলে আমরাও আচার্যের পিছনে দোতালায় ছুটলাম, আগে আগে ইষ্ট। আমরা “নিউরাে অর্থাৎ

' , । • -