৩৪ । টম ব্রাউনের জীবন। ত কি বলেছি। কি বল আর্থার ? বলিয়া টম আর্থারকে পা দিয়া একটা ঠেলা দিল। | আখীর বলিল “ সে কথা আমাকে স্বীকার করতেই হবে। “সা, আমার বােধ হয় আপনার ঐ বইটার দৃষ্টান্ত দেওয়া ভূল হয়েছে।” মাষ্টার মহাশয় বলিলেন “মােটই নয়। ঐ যে বাগযুদ্ধের কথা বলে, বাস্তবিক তুমি তার সম্যক রসগ্রহণ করবে কি করে, ঐ যুদ্ধের যা অস্ত্র তা যদি তােমার আয়ত্ত না থাকে। আর সে অস্ত্র হচ্ছে ভাষা যাতে তুমি কোন দিন যােলআনা মেহনত কর নি, টম।” “ওঃ সাবাস জনসন, বেড়ে খেলেছ ভাই?” বলিয়া চীৎকার করিয়া ব্যাট ফেলিয়া আর্থার ভীষণ করতালি দিয়া উঠিল। টমও সেই সঙ্গে “সাবাস জনসন' বলিয়া এমন এক হাঁক দিল যে চ্যাপেল পৰ্য্যন্ত শােনা যাওয়ার কথা। | ‘া , কি হল? কই আমি ত দেখি নি।” বলিয়া মাষ্টার মহাশয় জিজ্ঞাসা করিলেন, “আমি ত ভাবলাম মােটে এক র পেলে।” “বটে, কিন্তু কি রকম বল, তিন পােয়া পাল্প, সটান ‘পায়ার তোড়ার’ দিকে রােখ । কেবল ঐ কজি পেঁচটুকু না হলে কিছুতেই বাঁচান ছিল না, আর জনসন সেই বল পায়ার দিকে কাটিয়ে নিবিয়ে এক বন্ আদায় করলে। সাবাল নন।” অর্থার বলিল “কি সুন্দর তারা বল করছে যা হক, তারা বাজি কিছুতেই দিবে না পণ করেছে দেখছি। মাষ্টার শহশ বলিলেন ঐ দেখ, ঐ কথাইত আমি আধ ঘণ্টা ধয়ে বক্তৃতা করছি। সুন্ম খেলাই হচ্ছে আদত জিনিষ । আমি ক্রিকেট নিন, যে সব সূক্ষ্ম শাল-পেচের তােমায় এত তারিক কম, তাতে আমি আগৰ পাই না, যদি তুৰি আ গ ছ মনের মত করে যখন কষে । । - H । ।।+
1
