পাতা:টম ব্রাউনের স্কুলজীবন - রাসবিহারী মুখোপাধ্যায়.pdf/৫৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

। । টম ব্রাউনের স্কুল জীবন। ভােত্তাগণের দেহাবশেষ মৃত্তিকা সাবধানে ধুইয়া লয় তাহা হইলে এক হাত বেশ গুছাইয়া যাইতে পারে আহা, এঞ্জেল এখন স্বর্ণগত এবং আমার মনে হয় তাহার সহিত তাহার প্রক্রিয়াগুলিও লােপ পাইয়াছে। | তারপর তাহারা এক পেনির ‘উকি তামাসা দেখিতে গেল, অর্থাৎ কিনা টম গেল। আর ততক্ষণ বুড়া বেঞ্জি বাহিরে দাড়াইয়া কিছুক্ষণ আলাপচারি করিয়া পরিশেষে পৈঠা দিয়া উঠিয়া সেই কুঁচনয়না সুন্দরী ও আইরিশ অতিকায় মনুষ্যের রহস্যময় দুয়ারের অভ্যন্তরে প্রবেশ করিল, কিন্তু বুঝা গেল তাহারা ছবিতে যেমন আসলে তেমন নয়। সেই যে মরাল সাপটা যাহার খরগােষ খাইবার কথা, সে খরগােষ কিছুতেই। খাইতে চাহিল না, কিন্তু নাই থাক, খরগােশ ত তাহাকে পাইবে বলিয়া বসিয়াছিল! আর দুপেনিতে তুমি কত চাও। আমরা ভেলে অল্পেই সন্তুষ্ট। এইবার জনতার একদিকে লৈ ধরিল, এবং ঠং করিয়া ঘণ্টা ধ্বনি শুনা গেল, এবং সেই সঙ্গে হাসির গররা উঠিল এবং মাষ্টার টম বেজির কাধে উঠিয়া এক মহা সমারােহের ‘টুনটুন বাজি দেখিতে লাগিল। খেলা এই আরম্ভ হইয়াছে এবং এই সব প্রথম খেলা। ইহা এক ভারি রঙ্গের খেলা, দেখিতে বড় মজা, এবং তােমাদের অঞ্চলে চলন আছে কিনা জানি না বলিয়া আমি উহা সংক্ষেপে বর্ণণা করিয়া লই। একটা শি দিয়া খানিকটা জায়গা গােল করিয়া খিরিয়া লওয়া হয়, এবং তাহার ভিতর জন বার উপর ছেলে এবং যুৰা যাহা খেলিবে তাহাদিশাকে ছাড়িয়া দেওয়া হয়। তাহাদের চোখ বেশ সাবধানে আঁধিয়া তাহার পর আর একটি লােককে প্রবেশ করা হয়, যাহার কিন্তু চোখ বাধা নহে, তবে গলায় একটি ঘন্টা ঝোলান, আর হাত দুখানি পিছ মােড়া দিয়া বাধা ; অবশ্য নড়িলে চড়িলেই তার গলায় ঘন্টাটি বালিতে থাকে, অথচ হাত খলসা নাই যে আটকাটবে। সুতরাং ঐ যে বাজন . । t . TL + | - L