পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১০২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२२ ডেপুটীর चौबन। S SAAAS T ASASASA eAAA AAAAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAeMMMAeeAM MAeAeeSeAAAASASASS ASAeSeAAA SAS A SAS SSAS SSASAS SS SAAAAA ee eMMAMMAMMAMSAMAM AMMAS SSAS SSAS eS e আমার বয়স তখন ১৫/১৬ বৎসর, আমি নবীন যুবকদের সঙ্গে বসিয়াছি, একই গৃহের মেজেতে, অল্প দূরে । আহাৰ্য্য জিনিষ প্রচুর। কিন্তু দুর্ভাগ্যবশতঃ রান্না ভাল হয় নাই । ব্যঞ্জনগুলি প্রায়ই অতিরিক্ত ঝাল, বা মসল্লা ও লবণ সংযুক্ত হইয় প্রায় অখাদ্য হইয়াছে। গৃহকর্তা আসিয়া বিনীতভাবে জিজ্ঞাসা করিতেছেন, “কেমন রান্না হয়েছে ?” বাবা বয়োজ্যেষ্ঠা সম্মানিত ব্যক্তি, র্তাহাকেই জিজ্ঞাসা করা হয় এবং তিনিই মুখপাত্র স্বরূপ উত্তর দেন। তিনি বলিলেন, “জয়দুর্গার পাক বেশ হয়েছে, অপূর্ব” অথচ তাহার এই উক্তি শুনিয়া নবীন এক ভদ্রলোক বলিলেন “ওঁর জ্বালায় কোথায়ও ভালভাবে নিমন্ত্রণ, খাওয়ার উপায় নাই, আমরা একটা তরকারীও মুখে দিতে পারিন, আর উনি বলেন জয়দুর্গার পাক ‘অমৃত’ ইত্যাদি ।” যুবকগণ সকলেই হাসিদ্বারা তাহাদের ব্যঙ্গভাব প্রকাশ করিতেছে । আমি ইহা লক্ষ্য করিলাম ও একটু দুঃখিত বা লজ্জিত হইলাম। বাড়ী গিয়াই বাবাকে জিজ্ঞাসা করিলাম, “বাবা, আপনি সব নিমন্ত্রণে গিয়াই রান্নার প্রশংসা করেন। আজ সকলগুলি রান্নাই প্রায় অখাদ্য হইয়াছিল, তথাপি আপনি বলিলেন ‘জয়দুর্গার পাক অপূর্ব ইহাতে এক ভদ্রলোক । আপনার কথায় অবজ্ঞাসূচক সমালোচনা করিলেন।” বাবা বলিলেন “বাপু, তুমি এখন বুঝিবে না, আরও বয়স হইলে বুঝিবে । গৃহকর্তা প্রচুর আয়োজন করিয়াছেন ও অর্থ ব্যয় করিয়াছেন। তাহার একান্ত বাসনা সকলকে ভাল ক’রে,