পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীয় জীবন । રેંદ્ર AAAAAA SAAAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA SAAAAAeSAAAAAA AAAA AAAAeSAS SSAS SSAS See SSAAAAAAS AAAAA AAAA AAAAAS SAAAAAA AAAAe SAS SSAS SS SAAAAA AAAA Ee SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS নাই, যেন অভাব, অশান্তির ছায়া পরিবারকে মলিন করিয়া ফেলিল। দাদা চাকুরী পাইলে কিছুদিন বাহ্যিক চাকচিক্য কিছু বাড়িল বটে, কিন্তু পূর্বের ন্যায় “শ্ৰী” আর হইল না। তারপর দাদা উন্মাদ হইয়া আসার পর প্রকৃত অভাব ও দারিদ্র্য অনুভূত হইতে লাগিল। ক্ষেত্রে যে শস্য হইত তাহা বিক্রয় করিয়া কষ্টে হাট বাজার খরচ চলিত। আমি বৃত্তি হইতে বাবার যে সাহায্য করিতাম, তাহাতেই তিনি কত সস্তুষ্ট । হইতেন ও কিছু relief বা স্বস্তি বোধ করিতেন। বাবার স্বৰ্গারোহণের পর বুঝিলাম, তিনি প্রায় ৫০০২ ঋণ রাখিয়া গিয়াছেন । ইহা ছাড়া জমীদারের খাজনাও বাকী ছিল। শ্রাদ্ধেও প্রায় ৫৬ শত টাকা ব্যয় করিতে হইবে, গ্রামস্থ আত্মীয় স্বজনগণ এইরূপ ঠিক করিলেন। আমার শ্বশুর মহাশয় ও অন্য আত্মীয়গণ অবশ্য কিছু আর্থিক সাহায্য. করিতে প্রস্তুত হইলেন। তখনই যে অর্থের প্রয়োজন হইল, তাহা স্বৰ্গীয় গোবিন্দচন্দ্র রায় মহাশয় আমাকে ঋণস্বরূপ দিতে । প্রতিশ্রুত হইলেন। বাবার স্বৰ্গারোহণের পর ২৩ দিন নিজেই হবিন্য পাক করিয়া আমি ও দাদা খাইতাম। তারপর বোঁ ঠাকুরাণী কিংবা শরৎ পাক করিয়া দিতেন । আমের দিন ছিল। আমার । মাসী শাশুড়ী মহাশয় প্রায়ই আমাদের হবিষোপযোগী ফলমূল । লইয়া আসিয়া আমাদিগকে খাওয়াইতেন। তিনি আমাকেমাতৃবৎ স্নেহ ও ষত্ব করিতেন ।