পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১০৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। పాసా AAAAAA AAAA AAAA AAAA AAAAS AA SAASAASAASAA AA ASASASAeeeMAMAeSAASAASAASAA AAAA AAAA AAAAeeASAAAA به پایین تر ایران که در ان بی ای "میسنا হইয়া ট্রাঙ্কের উপর পড়িয়া গেলাম। ট্রাঙ্ক তখন ডেকের উপর নিপতিত। আর এক সেকেণ্ড পূর্বে তক্ত পড়িলেই আমরা উভয়ে, অন্ততঃ আমি একা, অতলজলে নিপতিত হইয়৷ স্বগে না গেলেও পাতালে অন্তৰ্দ্ধান করিতাম। এইবার আবার জগজ্জননীর করুণার হস্ত দেখিতে পাইলাম। যিনি ‘মামরা’ ছেলেকে এতদিন বঁাচাইয়া রাখিয়াছেন, আজও তিনি সঙ্গে সঙ্গে থাকিয়, যেন হাত ধরিয়া অকাল মৃত্যু হইতে রক্ষা করিলেন। তখনই আমার মনে ভগবৎকরুণার একটা ছবি চিরতরে অঙ্কিত হইল। সৰ্ব্বদাই এই ঘটনাটী আমার মনে হইয়া দয়াময়ের দয়া ও কৃপার কথা স্মরণ করাইয়া দেয়। শেষবয়সে অনেক সাধুসজ্জনের সঙ্গে ঈশ্বর দর্শন বিষয়ে আলাপ করিয়াছি। তখন মনে হইত, এই প্রকার ঘটনাকেই অশরীরী ঈশ্বরের ‘দর্শন’ বলিতে হইবে । ষ্টীমার প্রথম রাত্রিতেই গোয়ালন্দ পন্থছিল। পূর্ববঙ্গের অন্যান্য ছাত্র ও যাত্রীদের প্রথা অনুসরণ করিয়া, আমরা এক হোটেলে রাত্রির আহার—ভাত, ডাল ও ইলিশ মাছের ঝোল গ্রহণ করিয়া ট্রেনে উঠিলাম। এখনও গোয়ালন্দে অনেক হোটেল আছে। তখনও ছিল। হোটেলের বন্দোবস্ত ভাল নয়। তথাপি যাত্রীদিগকে বাধ্য হইয়া সেখানে আহার গ্রহণ করিতে হয়। ছাত্রাবস্থায় কলিকাতায় যাওয়া আসা কালে এই সব হোটেলেই খাইতাম। বর্ষার সময় এবং অন্য সময়েও ইলিশ মাছের একটা ঝোল প্রায়ই থাকিত। সেসময়ে তাহাই