পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। У o Č S ASeSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSeSSAAAASA SAASAASAASAASAASA SAASAASSAAAAAAeAMAM AeeAAA SAAAAAS পড়িতাম ও সময় সময় তাহার উপাসনায় যোগ দিতাম। এই মহাপুরুষের সংশ্ৰব কত সুমধুর ও শিক্ষাপ্রদ ছিল । এইভাবে তৃতীয় বার্ষিক শ্রেণীর পড়া শেষ হইল। পূজা ও গ্রীষ্মের ছুটতে বাড়ী আসিলাম ও সংসার ধৰ্ম্ম করিলাম। গ্রীষ্মাবকাশের পর গিয়া আমরা ৪৯ মুক্তারাম বাবুর স্ট্রীট ( চোরবাগানে ) এক নূতন mess খুলিলাম। সেখানে দীনেশ বাবুও গেলেন। আঘৈত নিবাসী স্বৰ্গীয় সতীশ চন্দ্র মৌলিক (ff: Pit: Telegraph Superintendent : 6°ET: লইয়া গিরিডিতে বাস করিতেছিলেন ) আড়র নিবাসী শ্ৰীযুক্ত শশধর ঘোষ (রায় বাহাদুর, ময়মনসিংহের উকীল) প্রভৃতি মেম্বার ছিলেন। আমাদের সঙ্গে একজন অদ্ভূত খাদক থাকিতেন। নাম সেরেশ চন্দ্র সরকার (ব্রাহ্মণ), নিবাস চুয়াডাঙ্গার মধ্যে কোন গ্রামে। তিনি সেবার বি, এ, পরীক্ষা দিলেন। রাত্রি প্রায় ২টা পৰ্য্যন্ত পড়িতেন। তিনি ২৩ জনের খাদ্য একলাই খাইতেন। বাজি রাখিয়া এক দিন আহারের পর ১ সের লুচি ও ৫ সের রসগোল্লা খাইয়াছিলেন। তাহার কটিদেশে একটা লোহার শিক্লি থাকিত । তিনি এক দিন আমাকে বলিয়াছিলেন, “এই শিকলি আমার আহারের মাপকাঠি। যিনি আমাকে অতি আহার শিক্ষা দিয়াছেন, তিনিই এই শিক্লি দিয়া বলিয়াছেন যে, যতক্ষণ তোমার পেট শিকলির সমানভাবে থাকিবে, ততক্ষণ পৰ্য্যন্ত আহার করিতে পারিবে, শিক্লি টান টান হইলে আর বেশী খাইওনা। ” এই মেসে দুএকটা