পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১৪৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రిy ডেপুটীর জীবন। 41 AeeeAMMAMA AeAMAMMAJAAeMAMMMAAMAeeMeMM MA AMAMM MMMMMMAMAAASAAAA “যুবক যুৱতী দুজনেতে মনের মিলে মুখে থাকতো, যুবক ছিল ভারি দুষ্ট, যুবতী ছিল ভারি শান্ত।” দিনগুলি বেশ কাটুতে লাগিল। ৩রা জুন টাঙ্গাইল হইতে সেন মহাশয় আমার নিকট এক লোক পাঠাইয়াছেন। সেই বাসার ছোকরা চাকর আমাদের প্রিয় “দীমু" । সে আমার হাতে একখানা চিঠ দিল । তাহাতে লেখা আছে “গেজেটে দেখা গেল, তুমি পরীক্ষা পাশ করিয়া প্রবেশনারী ডিপুটী কলেকটার নিযুক্ত হইয়াছ, আমাদের আশীৰ্ব্বাদ গ্রহণ কর, অামাদের আহলাদের সীমা নাই। একবার শীঘ্র এখানে এসো।” আমার শ্রম সার্থক হইল ভাবিয়া সর্ববাগ্রে করুণাময় ভগবানের চরণে কৃতজ্ঞতা জানাইলাম ! “দীমুকে” একটা টাকা ও একখানা কাপড় দিয়া তার সঙ্গে পত্রোত্তর দিলাম। শ্বশুর মহাশয় ও আত্মীয় স্বগণ দুইচার জনকে সংবাদ দিলাম। নিজপরিবারে বিশেষ ভাবে আনন্দিত হওয়ার একজনই ছিলেন—আমার ভাগ্যলক্ষী । তিনি আমার সেবার দিকে মনোযোগ দিয়াই তাহার আনন্দ প্রকাশ করিলেন, হয়তো ভাবিলেন এইবার আমাদের দারিদ্র্য ঘুচিবে। গ্রামের আত্মীয় তারক বাবু প্রভৃতি বেশ আনন্দ প্রকাশ করিলেন। i পরে গেজেট দৃষ্টে জানিতে পারিলাম আমি পরীক্ষাতে সপ্তম স্থান অধিকার করিয়াছি। টাঙ্গাইল , মহকুমার অধীন সহদেবপুর নিবাসী ত্রযুক্ত বাবু ভবানীপ্রসাদ নিয়োগী মহাশয়ও পরীক্ষাতে ৫ম স্থান লাভ করিয়া প্রবেশনারী ডিপুটী কালেক্টর