পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

*Ꮍ☾8 ডেপুটীর জীবন। পেণ্টলান খুলিয়া পিয়নের ছোট এক গামছ পরিয়া লইলাম। স্রোতে কতকটা ভাটার দিকে সরিয়া গেলাম, কিন্তু অতিকষ্টে নদী পার হইয়া অপর পারে উঠিলাম। অশ্ব, আরোহী সকলেই ক্লান্ত। সম্মুখেই উন্নত পাহাড়, তাহার পাদদেশ ঘুরিয়া ৩ মাইল গেলে তবে ‘মুণীহাট’ বাঙ্গল পাওয়া যাইবে । গভীর অন্ধকার, পথও ভাল দেখা যায় না, মহাচিন্তায় পতিত হইলাম। কিন্তু একজন যে আলো ও পথপ্রদর্শক আছেন, সে জ্ঞান বোধ হয় তখন ছিলনা। সম্ভবতঃ instinctively তাকে স্মরণ করিয়াছিলাম। হঠাৎ সেই শৈলবাসী এক সাঁওতাল সেখানে উপস্থিত। সে আমাদের পথপ্রদর্শক হইয়া চলিল। আমি আর ঘোড়ার উপর থাকিতে পারিলাম না। হাটিয়া রওনা হইলাম। পথে অন্য এক সাঁওতালের বাড়ীতে উপস্থিত হইলে, সেই পথপ্রদর্শক বিদায় লইল, এবং ঐ বাড়ীর একজন লোককে আমাদের পথ প্রদর্শনের জন্য নিয়োজিত করিল। সে বলিল—রাস্তায় হিংস্র জন্তু, বাঘও আছে। সে কতগুলি শুস্ক শাখা জড়াইয়া এক মশাল প্রস্তুত করিল এবং তাহ জ্বালিয়। আমাদের সঙ্গে রওনা হইল। আমরা সকলে বহু কষ্টে ‘মুণীহাট' বাঙ্গলায় পন্থছিলাম। তখন ঐ সাঁওতালটকে কিছু বকসিস দিয়া বিদায় করিলাম। ' ' যখন ডাক বাঙ্গলায় প্রবেশ করিলাম, তখন রাত্রি ৯টা কি S. Bill own Road Sarkar & P. W. Departmentএর মোহররি সেখানে উপস্থিত । একমাত্র Bedstead