পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। ১৬৩৮ বোঝন, তোমার কনেষ্টবলটা “বাবুঘেষা” বুনো বদমায়েস, তুমি তাহার বিরুদ্ধে রিপোর্ট দিলেই সে তাহার কৈফিয়তে বলিবে,—“আজ্ঞা আমার কিছু দোষ নাই, ডিপুটী বাবু নিজেই চেকীদারের মেয়েকে তাহার গাড়ীতে আনিয়া দিতে *istotsoa I’’ on discretion is better part of valour মনে করিয়া আর কিছুই করিলাম না। কনেষ্টবল কিছু অর্থ দণ্ড দিয়া পাহাড়ীদিগকে বিদায় করিয়া দিল । ইহার কিছু দিন পর ( বোধ হয় নবেম্বর মাসে ) আমাদের departmental ofīzē frāfā Foi gāzī ; GoIF ভাগলপুরে পরীক্ষার Centre ছিল । আমি ঠিক করিলাম ডিপার্টমেণ্টাল 3. ঐ সময়ে দু’এক দিনের casual leave লইয়া পরীক্ষণ ও শরতের . بسته ১. পরীক্ষার পর ভাগলপুর হইতে গোয়ালন্দ গিয়া তথা হইতে শরত কামিনীকে লইয়া আসিব । তদনুসারে পিংনা শ্বশুর মহাশয়ের নিকট চিঠী লিখিলাম যেন নির্দিষ্ট দিনে শরতকে আমার ভ্রাতুপুত্ৰ যোগেশ ও ভ্রাতুষ্পপুত্র সরোজিনী সহ গোয়ালন্দ পৌছাইয়া দেন । পরীক্ষার জন্য আরও একজন বন্ধু সহ ( Babu Ashutosh Mukherji Sub-Dy. Collector) Bioiosa Cotto I সেখানে আশু বাবুর পরিচিত এক উকীল বাবুর বাসায় থাকিয়া ৩৪ দিন পরীক্ষা দিয়া গোয়ালন্দ চলিয়া আসিলাম। আশু বাবুও তাহার পরিবার আনার জন্য কলিকাতা গেলেন। কথা রহিল এক ট্রেইনেই আমরা হাওড়া হইতে রামপুরহাট