পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/১৮৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। २१० ......su*** AeMMMAeeeeAe MeAMMMMA AM AMSAMSAMMMAM eeS eeeS AAAAAS সঙ্গে করিয়া, তাহার টমটমে চড়িয়া সে ঘটনার গ্রামে যাই । সেই স্ত্রী লোকটকে ও তাহার গৃহের অবস্থা দেখিয়া স্থানীয় । লোকদিগকে জিজ্ঞাসা করি। কিন্তু কেহই প্রকৃত ঘটনা বলিতে প্রস্তুত নয়, ইহা অনুভব করিলাম। তবে ঘটনা প্রকৃত বলিয়৷ আমার ধারণা হইল। সেই গ্রামের কয়েকটা উদ্ধত যুবক তাহাদের সমবেত বলপ্রয়োগ করিয়া সেই নারীকে নৃশংসভাবে উৎপীড়ন করিয়াছে বুঝিলাম। সে নারীও নিষ্কলঙ্ক চরিত্রের ছিল না বলিয়া বোধ হইল। তথাপি নিরাশ্রয় যুবতী বিধবার প্রতি অত্যাচারের প্রতিকার উচিত বিবেচনা করিলাম। প্রতিবেশীগণ ঐ সব যুবকদের আত্মীয়, সুতরাং কেহই সাক্ষ্য দিতে প্রস্তুত নয়। তাহাদের মধ্যে একজন সন্দিগ্ধ যুবককে আমি প্রশ্ন করিতে করিতে বুঝিলাম সে এই ঘটনাতে লিপ্ত ছিল । তাহাকে সকল কথা খুলিয়া বলিতে অনেক অনুরোধ, অনুনয় ও অবশেষে ভয় প্রদর্শন করিলাম। কিন্তু সে কিছুতেই দমিল না। তখন আমার হাতে ঘোড়ার চাবুক লইয়া তাহাকে ৩৪ ঘ লাগাইয়া দিলাম। সে সমস্ত কথা বলিয়া দিল। তখন অন্য অন্য লোকেও সাক্ষ্যদানে অগ্রসর হইল। প্রমাণ পাইলাম বে-আইনী জনতাবদ্ধ হইয়া নারীর গৃহে অনধিকার প্রবেশ করিয়া তাহার লজ্জাশীলতার ব্যাঘাত ও তাহাকে অশ্লীলভাবে প্রহার করিয়াছে। আমি কতক আসামীর জামিন লইয়া ছাড়িয়া দিলাম ও তাহীদের বিরুদ্ধে মোকদ্দমা চালাইবার জন্য রিপোর্ট দিলাম। দুমকা ফিরিয়া আসার ২৩ দিন পর একজন বন্ধু আমাকে বলিলেন,