পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/২০৯

ডেপুটীর জীবন। పిసినా AAAAAA AAAA AAAA AAAA EAAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS AAAAA AAAA AAASA SAASAASAA AAAS AAAAA AAAASASASS | 1 সকালে দেখা গেল পূর্বরাত্রিতে সমস্ত আম কে যেন চুরি । করিয়া নিয়াছে । আমসত্ত্বের অবস্থাও সেইরূপ শোচনীয় । আমার একটা ঐ দেশীয় চাকরাণী ছিল । রৌদ্রের সময় শরৎ ছাদের উপর সব আমসত্ত্ব শুখাইতে দিতেন। চাকরাণী পাহাড় দিত ও পরে হাড়িতে ভরিয়া রাখত। কিছু দিন পরে দেখা গেল, প্রায় অৰ্দ্ধেক আমসত্ত্বই অপহৃত হইয়াছে । প্রতিদিন গোপনে ঐ চাকরাণী ২১ খানা করিয়া আমসত্ত্ব সরাইয়াছিল। ইহাতে শুধু শরৎ কেন আমরাও অত্যন্ত বেদন পাইয়াছিলাম । আমি প্রায় ৩০০ ফজলী আম কিনিয়া ষ্টীমার ও রেল পাসেলে কয়েক বাস্কেট তাম বাড়ীতে পাঠাইয়াছিলাম। আমার উপদেশ মত সেই আম গ্রামের সমস্ত ভদ্রলোকের বাড়ীতে ২৪টা করিয়া রিতরিত হইয়াছিল । এবার পূজার ছুটতে সপরিবারে বাড়ী গিয়াছিলাম। দামুকদিয়া ঘাট পৰ্য্যন্ত ষ্টীমারে, তারপর গোয়ালন্দ পর্য্যন্ত ট্রেইণে ও পরে পোড়াবাড়ী পৰ্য্যন্ত ষ্টীমারে যাইতে হইত। গোয়ালন্দ ঘাটে বেশ একটু মজার ঘটনা হইয়াছিল । আমার সঙ্গে তারিণী বাবু, জামাত শশীমোহন, শরৎ বস্থ প্রভৃতি লোক ছিলেন। সঙ্গে অন্যান্য জিনিষপত্রের সহিত একটা ছালাতে রাজমহলে প্রস্তুত উৎকৃষ্ট ৫ সের খামিরা তামাক, মালদহ সত্তুল্যাপুর স্থানে নিৰ্ম্মিত প্রায় ৫০ মূল্যের ১৫১৬টী পিতলের ঘটী প্যাক করা ছিল । আমরা ট্রেইণ হইতে নামিলে, তারিণী, শরৎ ও অন্যান্য পূজার যাত্রা ও ষ্টীমারে লাঞ্ছনা ।