পাতা:ডেপুটির জীবন - গিরিশ চন্দ্র নাগ.pdf/২১৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ডেপুটীর জীবন। ২০৭ ^^. JSASA AeMeAeeeM eeAeeee eeeeeAMeeeSeA AeSSAAAASA SAASAASAASAAeeMSJJJeASAJHeSJJSAS SSAS SS SAAAAAA AAAASAAAA গেলাম। দেখিযে, নৌকাখানি রূপার স্যায় উজ্জ্বল সাদা রঙ্গের ‘ভাঙ্গন-বাট মাছে পরিপূর্ণ। অন্ততঃ দুই হাজার মাছ, প্রত্যেকটা মাছ এক ফুটেরও উপর লম্বা, ওজনে প্রায় আধ সের। এত বড় ভাঙ্গনবাট। পরে দিনাজপুর দেখিয়াছি, অন্যত্র দেখি নাই। মহানন্দার নিম্নদিকে, টাঙ্গন নদীতে বড় বড় বাচা মাছ, চিঙ্গড়ি মাছ যথেষ্ট পাইতাম। এক দিন মালদহের _: উত্তর প্রান্তে মহানন্দ বহিয়৷ আমাদের নৌক যাইতেছে। নদীর পাশ্বে এক খাল আসিয়াছে । সেই খালের মোহনায় এক জেলে খড়া ( বা ভেহাল ) জাল পাতিয়া মাছ ধরিতেছে। আমাদের রাত্রির আহারের প্রয়োজনীয় মৎস্যের জন্য তাহার, নিকট গেলাম। তাহার নিকট একটা ৫৬ সের ওজনের রোহিত মৎস্য পাইলাম। দাম জিজ্ঞাসা করাতে সে মাত্র y০ আনা বলিল । তাহাও নিতে চায়না । মূল্য দিয়া সে মাছটা লইলাম। আমাদের লোকজনের সঙ্গে আলাপ করিয়া সে বুঝিল আমরা কারা। তখন সে বলিল, “বাবু আমার এক নালিশ আছে । আমি এখানে বাধ দিয়াছি। রাত্রিতে বড় বড় রুই মাছ সব লাফাইয়া আমার “বানাতে” পরে। কিন্তু পাশের গ্রামের লোক আসিয়া তাহদের নৌকা ঐ বানার নিকট । রাখে। মাছ লাফাইয়া নৌকায় পরে, আর তারা সব মাছ নিয়ে যায় । [ “বানা” এক রকম ইকরা কিংবা নল (reed ) দিয়া প্রস্তুত চাদর । জলের উপর ভাসিতে থাকে । বাধে। চোরের উপর বাটুপারি।